Showing posts with label Romantic. Show all posts
বিয়ে করছেন বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা পুরুষ
বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা পুরুষ সুলতান কোসেনের সব দুশ্চিন্তার যেন অবসান হলো। কোনো মেয়ে তার জীবনসঙ্গী হবেন কী না-এ নিয়ে তিনি ভীষণ দুশ্চিন্তায় ছিলেন। অবশেষে এক তুর্কি তরুণী তার সঙ্গে ঘর বাধতে রাজি হয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে তার সে চিন্তার অবসান হলো।
তুরস্কের এ তরুণ লম্বায় আট ফুট তিন ইঞ্চি। হাতের দৈর্ঘ্য ২৭ দশমিক পাঁচ সেন্টিমিটার ও পায়ের দৈর্ঘ্য ৩৬ দশমিক পাঁচ সেন্টিমিটার। যাকে তিনি সঙ্গী হিসেবে পেয়েছেন তার উচ্চতা পাঁচ ফুট আট ইঞ্চি।
৩০ বছর বয়সী সুলতান রবিবার তুরস্কে নিজ বাসভবনে নিজের চেয়ে উচ্চতায় দুই ফুট সাত ইঞ্চি ছোট ২০ বছর বয়সী দীবোর সঙ্গে আংটি বদল করেন। শিগগিরই তারা বিয়ে অনুষ্ঠানের আয়োজন করবেন বলে জানা গেছে।
জীবনের সঙ্গী পেয়ে উল্লসিত সুলতান বলেন, ‘আমি অনেক চিন্তায় ছিলাম কাউকে সঙ্গী হিসেবে পাবো কিনা। তবে শেষ পর্যন্ত দীবো আমার জীবনে এলো। আমি অনেক শিহরিত।’
কোসেন পেশায় একজন কৃষক। সুলতানকে জীবনসঙ্গী করতে পেরে দীবাও গর্ববোধ করেন।
১৯৮২ সালের ১০ ডিসেম্বর তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় শহর মারদিনে জন্মগ্রহণ করেন সুলতান। জন্মের পর থেকেই হরমোনজনিত কারণে অস্বাভাবিকভাবে শারীরিক বৃদ্ধি হতে থাকে তার। তবে শেষ পর্যন্ত ২০১১ সালে শারীরিক বৃদ্ধি থামে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড বুকে ঠাঁই পাওয়া সুলতানের।
তুরস্কের এ তরুণ লম্বায় আট ফুট তিন ইঞ্চি। হাতের দৈর্ঘ্য ২৭ দশমিক পাঁচ সেন্টিমিটার ও পায়ের দৈর্ঘ্য ৩৬ দশমিক পাঁচ সেন্টিমিটার। যাকে তিনি সঙ্গী হিসেবে পেয়েছেন তার উচ্চতা পাঁচ ফুট আট ইঞ্চি।
৩০ বছর বয়সী সুলতান রবিবার তুরস্কে নিজ বাসভবনে নিজের চেয়ে উচ্চতায় দুই ফুট সাত ইঞ্চি ছোট ২০ বছর বয়সী দীবোর সঙ্গে আংটি বদল করেন। শিগগিরই তারা বিয়ে অনুষ্ঠানের আয়োজন করবেন বলে জানা গেছে।
জীবনের সঙ্গী পেয়ে উল্লসিত সুলতান বলেন, ‘আমি অনেক চিন্তায় ছিলাম কাউকে সঙ্গী হিসেবে পাবো কিনা। তবে শেষ পর্যন্ত দীবো আমার জীবনে এলো। আমি অনেক শিহরিত।’
কোসেন পেশায় একজন কৃষক। সুলতানকে জীবনসঙ্গী করতে পেরে দীবাও গর্ববোধ করেন।
১৯৮২ সালের ১০ ডিসেম্বর তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় শহর মারদিনে জন্মগ্রহণ করেন সুলতান। জন্মের পর থেকেই হরমোনজনিত কারণে অস্বাভাবিকভাবে শারীরিক বৃদ্ধি হতে থাকে তার। তবে শেষ পর্যন্ত ২০১১ সালে শারীরিক বৃদ্ধি থামে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড বুকে ঠাঁই পাওয়া সুলতানের।
৮০ বছর প্রেমের পর বিয়ে!
তাদের ভালোবাসা শুরু হয়েছিলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেরও ছয় বছর আগে। ১৯৩৩ সাল থেকে একসাথে হওয়ার ৮০ বছর পর প্রেমের পূর্ণতা দিতে দ্বিতীয়বার বিয়ে করলেন প্যারাগুয়ের এক দম্পতি।
১০৩ বছর বয়সী জোসে ম্যানুয়েল রিয়েল্লা বিয়ে করলেন ৯৯ বছর বয়সী মার্টিনা লোপেজকে। তাদের বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবারের সদস্যরা। প্রতিবেশীরাও এসেছিলেন তাদের শুভেচ্ছা জানাতে। বিয়েতে রিয়েল্লা পড়লেন হালকা নীল রঙের শার্ট ও উজ্জ্বল স্যুট। আর মার্টিনা পড়েছিলেন সাদা লম্বা বিয়ের পোশাক। দম্পতির নিজেদের বাড়িতেই বিয়ের অনুষ্ঠান হয়।
রিয়েল্লা ও মার্টিনার আট সন্তানের সবাই বড় হয়ে গেছে। তারাও এখন বাবা-মা। তাদের সন্তানের সংখ্যা ৫০।
ধর্মযাজক বিয়ে পড়িয়ে দেওয়ার পর আবেগাক্রান্ত হয়ে পড়েন লোপেজ। ৩১ বছর আগে তাদের আইনসম্মতভাবে বিয়ে হয়েছিলো। তাদের মনে হয়েছে তাতেও তাদের প্রেম ঠিক পূর্ণতা পায়নি। তাই ধর্মমতে বিয়ে করার জন্য আবারও তারা বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন তারা।
তাদের একসাথে থাকার ৮০ বছরের মধ্যে বিশ্বের অনেক পরিবর্তন ঘটে গেছে। শুধু পরিবর্তিত হয়নি তাদের প্রেম। ওই বছর যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী রামসে ম্যাকডোনাল্ড মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্টের সাথে আলোচনা স্থগিত করেছেন, হয়ে গেছে বিশ্বযুদ্ধ, অনেক দেশ স্বাধীন হয়েছে, পৃথিবীতে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রাসন শুরু হয়েছে, মানুষ চাঁদে গিয়েছে, চলচ্চিত্রে শব্দ এসেছে, রঙ এসেছে আরও কতো কি। কিন্তু অটুট রয়ে গেছে তাদের প্রেম।
১০৩ বছর বয়সী জোসে ম্যানুয়েল রিয়েল্লা বিয়ে করলেন ৯৯ বছর বয়সী মার্টিনা লোপেজকে। তাদের বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবারের সদস্যরা। প্রতিবেশীরাও এসেছিলেন তাদের শুভেচ্ছা জানাতে। বিয়েতে রিয়েল্লা পড়লেন হালকা নীল রঙের শার্ট ও উজ্জ্বল স্যুট। আর মার্টিনা পড়েছিলেন সাদা লম্বা বিয়ের পোশাক। দম্পতির নিজেদের বাড়িতেই বিয়ের অনুষ্ঠান হয়।
রিয়েল্লা ও মার্টিনার আট সন্তানের সবাই বড় হয়ে গেছে। তারাও এখন বাবা-মা। তাদের সন্তানের সংখ্যা ৫০।
ধর্মযাজক বিয়ে পড়িয়ে দেওয়ার পর আবেগাক্রান্ত হয়ে পড়েন লোপেজ। ৩১ বছর আগে তাদের আইনসম্মতভাবে বিয়ে হয়েছিলো। তাদের মনে হয়েছে তাতেও তাদের প্রেম ঠিক পূর্ণতা পায়নি। তাই ধর্মমতে বিয়ে করার জন্য আবারও তারা বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন তারা।
তাদের একসাথে থাকার ৮০ বছরের মধ্যে বিশ্বের অনেক পরিবর্তন ঘটে গেছে। শুধু পরিবর্তিত হয়নি তাদের প্রেম। ওই বছর যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী রামসে ম্যাকডোনাল্ড মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্টের সাথে আলোচনা স্থগিত করেছেন, হয়ে গেছে বিশ্বযুদ্ধ, অনেক দেশ স্বাধীন হয়েছে, পৃথিবীতে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রাসন শুরু হয়েছে, মানুষ চাঁদে গিয়েছে, চলচ্চিত্রে শব্দ এসেছে, রঙ এসেছে আরও কতো কি। কিন্তু অটুট রয়ে গেছে তাদের প্রেম।
স্কুলজীবনে প্রেম, ৬৩ বছর পর বিয়ে
দীর্ঘ ৬৩ বছরের প্রেমের সফল পরিণতি ঘটল বিয়ের মাধ্যমে।
মার্সিলা ও জনি ভীক নামের এ প্রেমিক যুগলের প্রথম সাক্ষাৎ ঘটে ১৯৫০ সালে হাই স্কুল জীবনে।
তাদের দুজনেরই স্বামী এবং স্ত্রী মারা গেছে। দীর্ঘ বিরতির পর এবছরের জুন মাসে তারা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন।
৭৯ বছর বয়সী মার্সিলার তার আগের ঘরের তিন মেয়ে এবং ৮০ বছর বয়সী ভিকের দুটি মেয়ে ও দুটি ছেলে রয়েছে।
মার্সিলা এবিসি নিউজকে বলেন, ‘আমরা আমাদের অতীত হয়ে যাওয়া সময়কে পিছনে ফেলে আমরা আমাদের টিনেজার সময়ে ফিরেছি যখন আমরা একত্রে সময় কাটাতাম।’
মার্সিলার মেয়ে শীলা ম্যাককল এবিসি নিউজকে বলেন, ‘এটি একটি চমৎকার ঘটনা। আমরা প্রকৃতপক্ষে ভীকের পরিবার সর্ম্পকে জানি না কিন্তু আমরা সবাইকে স্ক্র্যাপবুকে একটি পাতা খুলতে বলেছি, যেখানে থাকবে তাদের নিজের ও তাদের পরিবারের ছবি এবং তাদের সবার সর্ম্পকে কিছু তথ্য।’
বিয়েটি সর্ম্পূণ পারিবারিকভাবেই অনুষ্ঠিত হয়। বিয়েতে মার্সিলা ও ভীকের হাই স্কুল জীবনের বন্ধুরা অংশগ্রহণ করেন।
মার্সিলার মেয়ে শীলা ম্যাককল আরো বলেন, ‘আমার মায়ের টিনেজার বয়স থেকেই একটা কাঠের বাক্স ছিল এবং সে বাক্সে ভীকের নাম লেখা ছিল।মা এটি পেন্সিল দিয়ে লিখেছিল এবং ছোট বয়স থেকেই আমি ভীকের নাম শুনে আসছি।’
জনি ভীক এবং মার্সিলা বর্তমানে মিসৌরির ব্র্যানসনে হানিমুনে আছেন।
মার্সিলা ও জনি ভীক নামের এ প্রেমিক যুগলের প্রথম সাক্ষাৎ ঘটে ১৯৫০ সালে হাই স্কুল জীবনে।
তাদের দুজনেরই স্বামী এবং স্ত্রী মারা গেছে। দীর্ঘ বিরতির পর এবছরের জুন মাসে তারা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন।
৭৯ বছর বয়সী মার্সিলার তার আগের ঘরের তিন মেয়ে এবং ৮০ বছর বয়সী ভিকের দুটি মেয়ে ও দুটি ছেলে রয়েছে।
মার্সিলা এবিসি নিউজকে বলেন, ‘আমরা আমাদের অতীত হয়ে যাওয়া সময়কে পিছনে ফেলে আমরা আমাদের টিনেজার সময়ে ফিরেছি যখন আমরা একত্রে সময় কাটাতাম।’
মার্সিলার মেয়ে শীলা ম্যাককল এবিসি নিউজকে বলেন, ‘এটি একটি চমৎকার ঘটনা। আমরা প্রকৃতপক্ষে ভীকের পরিবার সর্ম্পকে জানি না কিন্তু আমরা সবাইকে স্ক্র্যাপবুকে একটি পাতা খুলতে বলেছি, যেখানে থাকবে তাদের নিজের ও তাদের পরিবারের ছবি এবং তাদের সবার সর্ম্পকে কিছু তথ্য।’
বিয়েটি সর্ম্পূণ পারিবারিকভাবেই অনুষ্ঠিত হয়। বিয়েতে মার্সিলা ও ভীকের হাই স্কুল জীবনের বন্ধুরা অংশগ্রহণ করেন।
মার্সিলার মেয়ে শীলা ম্যাককল আরো বলেন, ‘আমার মায়ের টিনেজার বয়স থেকেই একটা কাঠের বাক্স ছিল এবং সে বাক্সে ভীকের নাম লেখা ছিল।মা এটি পেন্সিল দিয়ে লিখেছিল এবং ছোট বয়স থেকেই আমি ভীকের নাম শুনে আসছি।’
জনি ভীক এবং মার্সিলা বর্তমানে মিসৌরির ব্র্যানসনে হানিমুনে আছেন।