- Back to Home »
- Romantic »
- স্কুলজীবনে প্রেম, ৬৩ বছর পর বিয়ে
Posted by : Md:Joy Chowdhury
Oct 1, 2014
দীর্ঘ ৬৩ বছরের প্রেমের সফল পরিণতি ঘটল বিয়ের মাধ্যমে।
মার্সিলা ও জনি ভীক নামের এ প্রেমিক যুগলের প্রথম সাক্ষাৎ ঘটে ১৯৫০ সালে হাই স্কুল জীবনে।
তাদের দুজনেরই স্বামী এবং স্ত্রী মারা গেছে। দীর্ঘ বিরতির পর এবছরের জুন মাসে তারা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন।
৭৯ বছর বয়সী মার্সিলার তার আগের ঘরের তিন মেয়ে এবং ৮০ বছর বয়সী ভিকের দুটি মেয়ে ও দুটি ছেলে রয়েছে।
মার্সিলা এবিসি নিউজকে বলেন, ‘আমরা আমাদের অতীত হয়ে যাওয়া সময়কে পিছনে ফেলে আমরা আমাদের টিনেজার সময়ে ফিরেছি যখন আমরা একত্রে সময় কাটাতাম।’
মার্সিলার মেয়ে শীলা ম্যাককল এবিসি নিউজকে বলেন, ‘এটি একটি চমৎকার ঘটনা। আমরা প্রকৃতপক্ষে ভীকের পরিবার সর্ম্পকে জানি না কিন্তু আমরা সবাইকে স্ক্র্যাপবুকে একটি পাতা খুলতে বলেছি, যেখানে থাকবে তাদের নিজের ও তাদের পরিবারের ছবি এবং তাদের সবার সর্ম্পকে কিছু তথ্য।’
বিয়েটি সর্ম্পূণ পারিবারিকভাবেই অনুষ্ঠিত হয়। বিয়েতে মার্সিলা ও ভীকের হাই স্কুল জীবনের বন্ধুরা অংশগ্রহণ করেন।
মার্সিলার মেয়ে শীলা ম্যাককল আরো বলেন, ‘আমার মায়ের টিনেজার বয়স থেকেই একটা কাঠের বাক্স ছিল এবং সে বাক্সে ভীকের নাম লেখা ছিল।মা এটি পেন্সিল দিয়ে লিখেছিল এবং ছোট বয়স থেকেই আমি ভীকের নাম শুনে আসছি।’
জনি ভীক এবং মার্সিলা বর্তমানে মিসৌরির ব্র্যানসনে হানিমুনে আছেন।
মার্সিলা ও জনি ভীক নামের এ প্রেমিক যুগলের প্রথম সাক্ষাৎ ঘটে ১৯৫০ সালে হাই স্কুল জীবনে।
তাদের দুজনেরই স্বামী এবং স্ত্রী মারা গেছে। দীর্ঘ বিরতির পর এবছরের জুন মাসে তারা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন।
৭৯ বছর বয়সী মার্সিলার তার আগের ঘরের তিন মেয়ে এবং ৮০ বছর বয়সী ভিকের দুটি মেয়ে ও দুটি ছেলে রয়েছে।
মার্সিলা এবিসি নিউজকে বলেন, ‘আমরা আমাদের অতীত হয়ে যাওয়া সময়কে পিছনে ফেলে আমরা আমাদের টিনেজার সময়ে ফিরেছি যখন আমরা একত্রে সময় কাটাতাম।’
মার্সিলার মেয়ে শীলা ম্যাককল এবিসি নিউজকে বলেন, ‘এটি একটি চমৎকার ঘটনা। আমরা প্রকৃতপক্ষে ভীকের পরিবার সর্ম্পকে জানি না কিন্তু আমরা সবাইকে স্ক্র্যাপবুকে একটি পাতা খুলতে বলেছি, যেখানে থাকবে তাদের নিজের ও তাদের পরিবারের ছবি এবং তাদের সবার সর্ম্পকে কিছু তথ্য।’
বিয়েটি সর্ম্পূণ পারিবারিকভাবেই অনুষ্ঠিত হয়। বিয়েতে মার্সিলা ও ভীকের হাই স্কুল জীবনের বন্ধুরা অংশগ্রহণ করেন।
মার্সিলার মেয়ে শীলা ম্যাককল আরো বলেন, ‘আমার মায়ের টিনেজার বয়স থেকেই একটা কাঠের বাক্স ছিল এবং সে বাক্সে ভীকের নাম লেখা ছিল।মা এটি পেন্সিল দিয়ে লিখেছিল এবং ছোট বয়স থেকেই আমি ভীকের নাম শুনে আসছি।’
জনি ভীক এবং মার্সিলা বর্তমানে মিসৌরির ব্র্যানসনে হানিমুনে আছেন।