- Back to Home »
- Deshi News »
- ইমার একই অঙ্গে নানারূপ
Posted by : Md:Joy Chowdhury
Jul 29, 2013
:: পরিবর্তন প্রতিবেদক ::
বর্তমান সময়ের আলোচিত একটি নাম রিজওয়ানা খালেদ ইমা। রূপ-লাবণ্য আর সৌন্দর্যকে পুঁজি করে অসংখ্য প্রতারণা আর জালিয়াতি করেছেন। গত শুক্রবার তাকে গ্রেপ্তারের পর থেকেই বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর নানা তথ্য। ইমা-কাহিনী রুপালি পর্দার গ্যাংস্টার কাহিনীকেও হার মানায়।
জানা যায়, ইমা ধনী ছেলেদের সাথে প্রথমে সখ্যতা গড়ে গ্যাংস্টার কায়দায় চষে বেড়াতেন ঢাকা। কখনো বিনোদন পত্রিকার সম্পাদকের পরিচয় দিয়ে, স্টার বানানোর স্বপ্ন দেখিয়ে তরুণীদের ক্যামেরার সামনে বিবস্ত্র পোজ দিতে বাধ্য করেছেন, কখনো বা তাদেরকে ক্যামেরার উপস্থিতিতেই পরপুরুষের শয্যাসঙ্গী হতেও বাধ্য করেছেন। আর এসব কাজ ইমা করতেন তার নিজ বাসাতেই। নায়িকা হওয়ার স্বপ্নে বিভোর এসব মেয়েরা প্রতিবাদ করলেই ‘সেক্স ভিডিও’ বাজারে প্রকাশ করার ভয় দেখাতেন।
গোয়েন্দা পুলিশ জানায়, রাজধানীর বিলাসবহুল ডিওএইচএসে’র বাসায় এভাবেই পর্নো স্টুডিও গড়ে তুলেছেন ইমা।
নিজ বাসাতেই পর্নো স্টুডিও : ইমা গ্রেপ্তারের পরই বেড়িয়ে আসে নানা তথ্য। পুলিশের কাছে অনেকে অভিযোগ করেন, ইমা নিজ বাসায় ডেকে নিয়ে তাদের পর্নো ছবি তৈরিতে বাধ্য করেছেন। ছবি বানানোর কথা বলে দফায় দফায় ইমা মডেলদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেন লাখ লাখ টাকা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানান, মডেল বানানোর কথা বলে ইমা তাকে বাসায় ডেকে নিয়ে ক্যামেরার সামনে বিবস্ত্র পোজ দিতে বাধ্য করেছেন। অনেক সময় পর পুরুষের শয্যাসঙ্গীও হতে হয়েছে। লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েও নায়িকা বানাননি। প্রতিদিনই বাসায় ডেকে নিয়ে পর্নো ছবি করতে বাধ্য করেছেন। টাকা ফেরত চাইলে উল্টো তার নগ্ন ছবি ইন্টারনেটে প্রকাশের হুমকি দিতেন ইমা।
মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা কার্যালয়ে এক নারী অভিযোগ করেন, ইমা প্রথমে তাকে বিনোদনমূলক একটি ইংরেজি পত্রিকার কাভার মডেলের প্রস্তাব দেন। পরে নায়িকা বানানোর কথা বলে কয়েক লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। ইমার বাসাতে গোপন স্টুডিও, ব্যক্তিগত মেকআপ ও ক্যামেরাম্যান রয়েছে।
গোয়েন্দা কার্যালয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন দেশের শীর্ষ স্থানীয় এক পরিচালক। তিনি বলেন, “ইমা ও তার পরিবারের সাথে তার সাত বছরের পরিচয়। ইমার ভাই তানভীর খালেদের প্রযোজনায় ‘ওয়ান ফোর থ্রি’ নামে একটি সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছিল। ইতোমধ্যে প্রায় ৬০ ভাগ কাজও সম্পন্ন হয়েছে। ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্রে ছিলেন নায়ক নীরব ও নায়িকা কেয়া। আর্থিক অনটনের কথা বলে ছবির কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়। এখনো কয়েক লাখ টাকা ইমার ভাইয়ের কাছে পাওনা রয়েছে বলে জানান ওই পরিচালক।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন বলেন, “পলাতক তানভীর খালেদ ও আলমগীর খালেদকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। ইমার স্টুডিওতে যারা প্রতারণার শিকার হয়েছেন তাদের ব্যাপারগুলোও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”
স্বামীর বন্ধুর সাথে লিভ টুগেদার : ইমা স্বামীকে ছেড়ে দিয়ে তার বন্ধুর সাথে লিভ টুগেদারও করেছেন। বিয়ে না করেও একই ছাদের নিচে রাত কাটিয়েছেন। ‘বিয়ে করছি, করবো’ বলে পার করেছেন একে একে পাঁচটি বছর। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে এসব চমকপ্রদ তথ্য দিয়েছেন প্রতারক রেজওয়ানা খালেদ ইমা। প্রথম প্রেমিক গ্রামীণফোনের এক কর্মকর্তার সাথে প্রেম করে পালিয়ে বিয়ে করেন ইমা। তবে, বেশিদিন সুখের হয়নি তাদের সংসার। ইমার দাবি, তার প্রথম স্বামী পরকীয়ায় আসক্ত ছিলেন। ইমা বন্ধুত্ব গড়ে তোলে স্বামীর বন্ধু উত্তমের সাথে। কয়েকদিনের মধ্যেই ঘনিষ্ঠতা বাড়ে। উত্তম ওঠেন ইমার ফ্ল্যাটে। স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বছরের পর বছর বাস করেন। ইমা দাবি করেন, উত্তমকে বিয়ের জন্য পীড়াপীড়ি করলেও কখনই বিয়েতে রাজি হননি।
এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, “অর্থের লোভেই ইমা স্বামীকে ছেড়ে তার বন্ধুকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে।”
জালিয়াতি আর প্রতারণা : ইমার জালিয়াতির গল্পের যেন শেষ নেই। ধনাঢ্য ব্যক্তি-শিল্পপতি, ব্যাংক কর্মকর্তা, বাংলা ছবির পরিচালক, সরকারি কর্মকর্তাসহ অনেকে পড়েছেন এই সুন্দরীর কবলে। তাকে কেউ হয়তো কাছে পেয়েছেন। কেউ হয়তো দূর থেকে পাওয়ার চেষ্টা করেছেন। কেউ কেউ ব্যয় করেছেন লাখ লাখ টাকা। এখন তারাই যাচ্ছেন গোয়েন্দা পুলিশের কাছে, দিচ্ছেন নানা অভিযোগ। ফেসবুকে পরিচয়ের সূত্র ধরে ইমার রূপের মায়াজালে আবিষ্ট হয়েছেন শত শত যুবক। কারও সাথে সম্পর্ক করার আগে তিনি বলতেন, “সম্পর্ক তো করতে চাচ্ছো, আমাকে সামলাতে পারবে তো। আমার কিন্তু কসমেটিকস আর পার্লারে মাসে ৫০ হাজার টাকা যায়। এসব বহন করতে হবে।”
বিদেশে লোক পাঠানোর নামেও তিনি হাতিয়ে নেন লাখ লাখ টাকা। ইমা তার কণ্ঠের জাদুতে বন্দি করেন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের। ইমা রেন্ট-এ-কার থেকে গাড়ি ভাড়া করে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে থাকেন।
গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন বলেন, “রিজওয়ানা খালেদ ইমাকে প্রতারণার অভিযোগে দায়ের করা দুই মামলায় গ্রেপ্তার করা হলেও তার বিরুদ্ধে আরও মামলা দায়ের হয়েছে। গত শুক্রবার ইমাকে হাতিরঝিল এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে রাজধানীর গুলশান ও রামপুরা এবং ওয়ারী থানায় তিনটি মামলা হয়েছে।”
ডিবি পুলিশের কর্মকর্তারা জানান, বিভিন্ন জনের কাছে ইমা নিজের গ্রামের বাড়ি হিসেবে কখনো জামালপুরের নাম বলেন, আবার কখনো সিলেটের কথা বলেন। পুলিশের কাছে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে চট্টগ্রামের বাসিন্দা বলে পরিচয় দিয়েছেন। নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়েও তার রয়েছে প্রতারণা। কলেজের সিঁড়িতে পা না পড়লেও নিজেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রিধারী বলে দাবি করেন।
বর্তমান সময়ের আলোচিত একটি নাম রিজওয়ানা খালেদ ইমা। রূপ-লাবণ্য আর সৌন্দর্যকে পুঁজি করে অসংখ্য প্রতারণা আর জালিয়াতি করেছেন। গত শুক্রবার তাকে গ্রেপ্তারের পর থেকেই বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর নানা তথ্য। ইমা-কাহিনী রুপালি পর্দার গ্যাংস্টার কাহিনীকেও হার মানায়।
জানা যায়, ইমা ধনী ছেলেদের সাথে প্রথমে সখ্যতা গড়ে গ্যাংস্টার কায়দায় চষে বেড়াতেন ঢাকা। কখনো বিনোদন পত্রিকার সম্পাদকের পরিচয় দিয়ে, স্টার বানানোর স্বপ্ন দেখিয়ে তরুণীদের ক্যামেরার সামনে বিবস্ত্র পোজ দিতে বাধ্য করেছেন, কখনো বা তাদেরকে ক্যামেরার উপস্থিতিতেই পরপুরুষের শয্যাসঙ্গী হতেও বাধ্য করেছেন। আর এসব কাজ ইমা করতেন তার নিজ বাসাতেই। নায়িকা হওয়ার স্বপ্নে বিভোর এসব মেয়েরা প্রতিবাদ করলেই ‘সেক্স ভিডিও’ বাজারে প্রকাশ করার ভয় দেখাতেন।
গোয়েন্দা পুলিশ জানায়, রাজধানীর বিলাসবহুল ডিওএইচএসে’র বাসায় এভাবেই পর্নো স্টুডিও গড়ে তুলেছেন ইমা।
নিজ বাসাতেই পর্নো স্টুডিও : ইমা গ্রেপ্তারের পরই বেড়িয়ে আসে নানা তথ্য। পুলিশের কাছে অনেকে অভিযোগ করেন, ইমা নিজ বাসায় ডেকে নিয়ে তাদের পর্নো ছবি তৈরিতে বাধ্য করেছেন। ছবি বানানোর কথা বলে দফায় দফায় ইমা মডেলদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেন লাখ লাখ টাকা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানান, মডেল বানানোর কথা বলে ইমা তাকে বাসায় ডেকে নিয়ে ক্যামেরার সামনে বিবস্ত্র পোজ দিতে বাধ্য করেছেন। অনেক সময় পর পুরুষের শয্যাসঙ্গীও হতে হয়েছে। লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েও নায়িকা বানাননি। প্রতিদিনই বাসায় ডেকে নিয়ে পর্নো ছবি করতে বাধ্য করেছেন। টাকা ফেরত চাইলে উল্টো তার নগ্ন ছবি ইন্টারনেটে প্রকাশের হুমকি দিতেন ইমা।
মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা কার্যালয়ে এক নারী অভিযোগ করেন, ইমা প্রথমে তাকে বিনোদনমূলক একটি ইংরেজি পত্রিকার কাভার মডেলের প্রস্তাব দেন। পরে নায়িকা বানানোর কথা বলে কয়েক লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। ইমার বাসাতে গোপন স্টুডিও, ব্যক্তিগত মেকআপ ও ক্যামেরাম্যান রয়েছে।
গোয়েন্দা কার্যালয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন দেশের শীর্ষ স্থানীয় এক পরিচালক। তিনি বলেন, “ইমা ও তার পরিবারের সাথে তার সাত বছরের পরিচয়। ইমার ভাই তানভীর খালেদের প্রযোজনায় ‘ওয়ান ফোর থ্রি’ নামে একটি সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছিল। ইতোমধ্যে প্রায় ৬০ ভাগ কাজও সম্পন্ন হয়েছে। ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্রে ছিলেন নায়ক নীরব ও নায়িকা কেয়া। আর্থিক অনটনের কথা বলে ছবির কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়। এখনো কয়েক লাখ টাকা ইমার ভাইয়ের কাছে পাওনা রয়েছে বলে জানান ওই পরিচালক।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন বলেন, “পলাতক তানভীর খালেদ ও আলমগীর খালেদকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। ইমার স্টুডিওতে যারা প্রতারণার শিকার হয়েছেন তাদের ব্যাপারগুলোও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”
স্বামীর বন্ধুর সাথে লিভ টুগেদার : ইমা স্বামীকে ছেড়ে দিয়ে তার বন্ধুর সাথে লিভ টুগেদারও করেছেন। বিয়ে না করেও একই ছাদের নিচে রাত কাটিয়েছেন। ‘বিয়ে করছি, করবো’ বলে পার করেছেন একে একে পাঁচটি বছর। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে এসব চমকপ্রদ তথ্য দিয়েছেন প্রতারক রেজওয়ানা খালেদ ইমা। প্রথম প্রেমিক গ্রামীণফোনের এক কর্মকর্তার সাথে প্রেম করে পালিয়ে বিয়ে করেন ইমা। তবে, বেশিদিন সুখের হয়নি তাদের সংসার। ইমার দাবি, তার প্রথম স্বামী পরকীয়ায় আসক্ত ছিলেন। ইমা বন্ধুত্ব গড়ে তোলে স্বামীর বন্ধু উত্তমের সাথে। কয়েকদিনের মধ্যেই ঘনিষ্ঠতা বাড়ে। উত্তম ওঠেন ইমার ফ্ল্যাটে। স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বছরের পর বছর বাস করেন। ইমা দাবি করেন, উত্তমকে বিয়ের জন্য পীড়াপীড়ি করলেও কখনই বিয়েতে রাজি হননি।
এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, “অর্থের লোভেই ইমা স্বামীকে ছেড়ে তার বন্ধুকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে।”
জালিয়াতি আর প্রতারণা : ইমার জালিয়াতির গল্পের যেন শেষ নেই। ধনাঢ্য ব্যক্তি-শিল্পপতি, ব্যাংক কর্মকর্তা, বাংলা ছবির পরিচালক, সরকারি কর্মকর্তাসহ অনেকে পড়েছেন এই সুন্দরীর কবলে। তাকে কেউ হয়তো কাছে পেয়েছেন। কেউ হয়তো দূর থেকে পাওয়ার চেষ্টা করেছেন। কেউ কেউ ব্যয় করেছেন লাখ লাখ টাকা। এখন তারাই যাচ্ছেন গোয়েন্দা পুলিশের কাছে, দিচ্ছেন নানা অভিযোগ। ফেসবুকে পরিচয়ের সূত্র ধরে ইমার রূপের মায়াজালে আবিষ্ট হয়েছেন শত শত যুবক। কারও সাথে সম্পর্ক করার আগে তিনি বলতেন, “সম্পর্ক তো করতে চাচ্ছো, আমাকে সামলাতে পারবে তো। আমার কিন্তু কসমেটিকস আর পার্লারে মাসে ৫০ হাজার টাকা যায়। এসব বহন করতে হবে।”
বিদেশে লোক পাঠানোর নামেও তিনি হাতিয়ে নেন লাখ লাখ টাকা। ইমা তার কণ্ঠের জাদুতে বন্দি করেন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের। ইমা রেন্ট-এ-কার থেকে গাড়ি ভাড়া করে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে থাকেন।
গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন বলেন, “রিজওয়ানা খালেদ ইমাকে প্রতারণার অভিযোগে দায়ের করা দুই মামলায় গ্রেপ্তার করা হলেও তার বিরুদ্ধে আরও মামলা দায়ের হয়েছে। গত শুক্রবার ইমাকে হাতিরঝিল এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে রাজধানীর গুলশান ও রামপুরা এবং ওয়ারী থানায় তিনটি মামলা হয়েছে।”
ডিবি পুলিশের কর্মকর্তারা জানান, বিভিন্ন জনের কাছে ইমা নিজের গ্রামের বাড়ি হিসেবে কখনো জামালপুরের নাম বলেন, আবার কখনো সিলেটের কথা বলেন। পুলিশের কাছে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে চট্টগ্রামের বাসিন্দা বলে পরিচয় দিয়েছেন। নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়েও তার রয়েছে প্রতারণা। কলেজের সিঁড়িতে পা না পড়লেও নিজেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রিধারী বলে দাবি করেন।