- Back to Home »
- International News »
- ত্রিমাত্রিক প্রিন্টারের সাহায্যে তৈরি হলো কৃত্রিম কান
Posted by : Md:Joy Chowdhury
Jul 29, 2013
যুক্তরাষ্ট্রের কার্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা এবার ত্রিমাত্রিক প্রিন্টার ব্যবহার করে জৈব বস্তু থেকে প্রায় স্বাভাবিক কানের মতো দেখতে কৃত্রিম কান তৈরি করেছেন বলে জানিয়েছে গিজম্যাগ।
যেসব শিশু মাইক্রোশিয়া নামে জন্মগত অঙ্গবিকৃতি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে,
তাদের বহিঃকর্ণ বা পিনার গঠন অনুন্নত থাকে। এ কারণে কানের ভেতরের গঠন ঠিক
থাকলেও এরা ঠিকমতো শুনতে পায় না। এমনকি এই সমস্যা দূর করতে ফোমের মতো যে
কৃত্রিম পিনা ব্যবহৃত হয়, সেটাও দেখতে অস্বাভাবিক।
কার্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক লরেন্স বনাসার এবং প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জেসন স্পেকটর এই গবেষণার পরিচালক। তারা প্রথমে একটি শিশুর পূর্ণাঙ্গ কানের ডিজিটাল মডেল তৈরি করেন এবং সেই মডেলের ওপর ভিত্তি করে ত্রিমাত্রিক প্রিন্টার দিয়ে কানের ছাঁচ তৈরি করেন। এরপর ইদুরের লেজ থেকে সংগৃহীত কোলাজেন এবং গরুর কানের তরুণাস্থির কোষ থেকে উৎপন্ন ‘হাইড্রোজেল’ ওই ছাঁচে প্রবেশ করানো হয়। এখানে কোলাজেন কাঠামো হিসেবে কাজ করে যেন কোষগুলো বেড়ে উঠতে পারে।
বনাসার বলেন, ‘অর্ধেক দিন লাগে কানের ছাঁচের নকশা করতে, একদিন সময় লাগে সেটা প্রিন্ট করতে, এরপর ত্রিশ মিনিটে জেল প্রবেশ করানোর পর, ১৫ মিনিট পরেই আমরা কান বের করে ফেলতে পারি।’ এরপর সেই কানকে মাপমতো কেটে ভালোভাবে বেড়ে ওঠার জন্য কয়েকদিন কালচার মিডিয়াতে রাখা হয়।
শুধু মাইক্রোশিয়াই নয়, কোন আঘাত বা রোগের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত কানের জন্যও এই কৃত্রিম কান ব্যবহার করা যাবে। স্পেকটর আশাবাদী, আগামী তিন বছরের মধ্যে রোগীর নিজের কোষ থেকেই নতুন অঙ্গ প্রিন্ট করা যাবে।
কার্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক লরেন্স বনাসার এবং প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জেসন স্পেকটর এই গবেষণার পরিচালক। তারা প্রথমে একটি শিশুর পূর্ণাঙ্গ কানের ডিজিটাল মডেল তৈরি করেন এবং সেই মডেলের ওপর ভিত্তি করে ত্রিমাত্রিক প্রিন্টার দিয়ে কানের ছাঁচ তৈরি করেন। এরপর ইদুরের লেজ থেকে সংগৃহীত কোলাজেন এবং গরুর কানের তরুণাস্থির কোষ থেকে উৎপন্ন ‘হাইড্রোজেল’ ওই ছাঁচে প্রবেশ করানো হয়। এখানে কোলাজেন কাঠামো হিসেবে কাজ করে যেন কোষগুলো বেড়ে উঠতে পারে।
বনাসার বলেন, ‘অর্ধেক দিন লাগে কানের ছাঁচের নকশা করতে, একদিন সময় লাগে সেটা প্রিন্ট করতে, এরপর ত্রিশ মিনিটে জেল প্রবেশ করানোর পর, ১৫ মিনিট পরেই আমরা কান বের করে ফেলতে পারি।’ এরপর সেই কানকে মাপমতো কেটে ভালোভাবে বেড়ে ওঠার জন্য কয়েকদিন কালচার মিডিয়াতে রাখা হয়।
শুধু মাইক্রোশিয়াই নয়, কোন আঘাত বা রোগের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত কানের জন্যও এই কৃত্রিম কান ব্যবহার করা যাবে। স্পেকটর আশাবাদী, আগামী তিন বছরের মধ্যে রোগীর নিজের কোষ থেকেই নতুন অঙ্গ প্রিন্ট করা যাবে।