- Back to Home »
- Deshi News »
- ধর্ষণের শিকার স্কুল ছাত্রী ৮ মাসের গর্ভবতী
Posted by : Md:Joy Chowdhury
Jul 29, 2013
খুলনা
প্রতিনিধি: বাগেরহাটের শরণখোলায় ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী এক পাষন্ডের হাতে
ধর্ষিত হওয়ার পর এখন ৮ মাসের গর্ভবতী। তার গর্ভের সন্তান নষ্ট করার জন্য
পাষন্ড বাদশা তালুকদার তার উপর অমানুষিক নির্যাতন চালায়। বর্তমানে আদালতের
নির্দেশে গর্ভবতী ছাত্রী বাগেরহাট সেল্টার হোমে আছে।
বিষয়টি নিয়ে অসহায় ছাত্রী বাদী হয়ে মামলা করায় তার পরিবারকে হুমকি দেয়া হচ্ছে। রবিবার সকালে ওই ছাত্রীর খালা বেগম খুলনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ধর্ষক বাদশা তালুকদারের ফাঁসি ও তার পরিবারের নিরাপত্তা দাবি করেন।
সংবাদ সম্মেলনে শান্তি বেগম বলেন, আমার বোনের স্বামী মারা যাওয়ার পর তার মেয়ে (১২) কে ছোট্ট বেলায় আমার কাছে ফেলে চট্টগ্রামে চলে যায়। মে আমি কোলে-পিঠে করে মানুষ করি।
গত বছরের ৩১ আগস্ট বিকাল বেলা আমার দেয়া তরকারির বাটি আনতে গেলে পার্শ্ববর্তী বাড়ির বাদশা তালুকদার (৫০) জোর করে তাকে ধর্ষণ করে। এরপর তাকে ভয়-ভীতি, মেরে ফেলার হুমকি ও বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে পরবর্তীতে আরও কয়েক বার ধর্ষণ করে। এক পর্যায়ে সে গর্ভবতী হয়ে পড়ে। বর্তমানে সে ৩৪ সপ্তাহের গর্ভবতী। তার পেটের বাচ্চা নষ্ট করার জন্য বাদশা তালুকদার ও সহযোগীরা তার উপর অমানুষিক নির্যাতন চালায়। তাদের হাত থেকে আমিও রেহাই পায়নি। আমাকেও তারা বেদম প্রহার করে। খুন করার হুমকি দেয়।
গত ১০ এপ্রিল বিষয়টি নিয়ে লিমা বাদী হয়ে ব্রাকের সহযোগিতায় বাগেরহাট জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ আদালতে মামলা দায়ের করে। আদালতের আদেশে লিমা এখন বাগেরহাট সেল্টার হোমে আছে। তিনি জানান, লিমা গর্ভবতী হওয়ার বিষয়টি নিয়ে প্রথমে শরণখোলা থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ গালাগাল দিয়ে ফিরিয়ে দেয়।
মামলা করার পর আসামী বাদশা তালুকদার, তার সহযোগী মেম্বর মুজিবর তালুকদার, আসামীর ভাই ফিরোজ তালুকদার ও স্থানীয় জামাল তালুকদার আমাকে জীবন নাশের হুমকি দেয়। আমি এখন জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছি। এই হুমকির কথা উল্লেখ করে শরণখোলা থানায় জিডি করেছি।
কিন্তু পুলিশ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোন আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে না। শান্তি বেগম আরও জানান, আমি লিমার অনিশ্চিত জীবনের কথা ভেবে দিশেহারা হয়ে পড়েছি। সেই সাথে আসামীদের হুমকি ও পুলিশের অসহযোগিতায় কি করবো বুঝতে পারছি না।
আমি দ্রুত সময়ের মধ্যে ধর্ষক বাদশা তালুকদারের গ্রেফতার ও ফাঁসি চাই। আর লিমা ও তার অনাগত সন্তানের জন্য কি করা উচিত তা নির্ধারণের জন্য সরকারের সহযোগিতা চাই।
বিষয়টি নিয়ে অসহায় ছাত্রী বাদী হয়ে মামলা করায় তার পরিবারকে হুমকি দেয়া হচ্ছে। রবিবার সকালে ওই ছাত্রীর খালা বেগম খুলনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ধর্ষক বাদশা তালুকদারের ফাঁসি ও তার পরিবারের নিরাপত্তা দাবি করেন।
সংবাদ সম্মেলনে শান্তি বেগম বলেন, আমার বোনের স্বামী মারা যাওয়ার পর তার মেয়ে (১২) কে ছোট্ট বেলায় আমার কাছে ফেলে চট্টগ্রামে চলে যায়। মে আমি কোলে-পিঠে করে মানুষ করি।
গত বছরের ৩১ আগস্ট বিকাল বেলা আমার দেয়া তরকারির বাটি আনতে গেলে পার্শ্ববর্তী বাড়ির বাদশা তালুকদার (৫০) জোর করে তাকে ধর্ষণ করে। এরপর তাকে ভয়-ভীতি, মেরে ফেলার হুমকি ও বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে পরবর্তীতে আরও কয়েক বার ধর্ষণ করে। এক পর্যায়ে সে গর্ভবতী হয়ে পড়ে। বর্তমানে সে ৩৪ সপ্তাহের গর্ভবতী। তার পেটের বাচ্চা নষ্ট করার জন্য বাদশা তালুকদার ও সহযোগীরা তার উপর অমানুষিক নির্যাতন চালায়। তাদের হাত থেকে আমিও রেহাই পায়নি। আমাকেও তারা বেদম প্রহার করে। খুন করার হুমকি দেয়।
গত ১০ এপ্রিল বিষয়টি নিয়ে লিমা বাদী হয়ে ব্রাকের সহযোগিতায় বাগেরহাট জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ আদালতে মামলা দায়ের করে। আদালতের আদেশে লিমা এখন বাগেরহাট সেল্টার হোমে আছে। তিনি জানান, লিমা গর্ভবতী হওয়ার বিষয়টি নিয়ে প্রথমে শরণখোলা থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ গালাগাল দিয়ে ফিরিয়ে দেয়।
মামলা করার পর আসামী বাদশা তালুকদার, তার সহযোগী মেম্বর মুজিবর তালুকদার, আসামীর ভাই ফিরোজ তালুকদার ও স্থানীয় জামাল তালুকদার আমাকে জীবন নাশের হুমকি দেয়। আমি এখন জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছি। এই হুমকির কথা উল্লেখ করে শরণখোলা থানায় জিডি করেছি।
কিন্তু পুলিশ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোন আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে না। শান্তি বেগম আরও জানান, আমি লিমার অনিশ্চিত জীবনের কথা ভেবে দিশেহারা হয়ে পড়েছি। সেই সাথে আসামীদের হুমকি ও পুলিশের অসহযোগিতায় কি করবো বুঝতে পারছি না।
আমি দ্রুত সময়ের মধ্যে ধর্ষক বাদশা তালুকদারের গ্রেফতার ও ফাঁসি চাই। আর লিমা ও তার অনাগত সন্তানের জন্য কি করা উচিত তা নির্ধারণের জন্য সরকারের সহযোগিতা চাই।