- Back to Home »
- International News »
- কেনিয়ায় বউ ভাগাভাগি চুক্তি
Posted by : Md:Joy Chowdhury
Aug 27, 2013
ঢাকা: এক তরুণীকে দুই পুরুষ ভালোবাসে। আর তা নিয়ে ভীষণ
দ্বন্দ্ব-সংঘাত। মাঝে মাঝে আত্মহননের মতো ঘটনাও ঘটে। কিন্তু সম্প্রতি দুইজন
কেনিয়ান পুরুষ ভালোবাসার এক রমণীকে বিয়ে করে যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে তা
হয়ত অনেককেই নতুনভাবে ভাবিয়ে তুলবে।
চার বছরের বেশি সময় ধরে একই নারীকে সিলভেস্টা মিয়ন্ডা এবং এলিজাহ কিমানি নামের ওই দুই পুরুষ ভালোবাসে আসছে। দুইজনই তাকে বিয়ে করতে চায়। এই নিয়ে অনেক দেন দরবারের পর সিদ্ধান্ত হয়- মেয়েটি যাকে বিয়ে করতে চাইবে সেই ওই মেয়েকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পাবে।
কিন্তু না এবারও সংকটের সমাধান হলো না। মেয়েটি দুইজনের মধ্যে একজন বেছে নিতে পারল না। সুতরাং সমস্যা এবার আরো ঘনীভূত হলো।
শেষমেষ ওই দুই যুবক এই সিদ্ধান্তে পৌছাল যে তারা উভয়েই ভালাবাসার মানুষটিকে বিয়ে করবে। এ লক্ষ্যে তারা এক চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করে।
চুক্তিতে বলা হয়, সিলভেস্টা মিয়ন্ডা এবং এলিজাহ কিমানি বিয়ের পর স্ত্রীর বাসায় একসঙ্গে থাকবেন। তাদের ঘর আলোকিত করে যে সন্তান আসবে তা তারা একসঙ্গে দেখাশুনা করবেন।
সোমবার কেনিয়ার স্থানীয় ডেইলি নেশন পত্রিকার এক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বিবিসি অনলাইন এ কথা জানায়।
কেনিয়ার আইনজীবীরা বলছে, ওই তিনজন যদি প্রমান করতে পারে যে বহুভর্তৃকা ( এক নারীর একাধিক স্বামী) তাদের সমাজ প্রথায় ছিল তবেই এই বিয়ে আইনগতভাবে বৈধতা পাবে।
কেনিয়ার পারিবারিক আইন বিশেজ্ঞ জুডি থংরি জানায়, বাহ্যিকভাবে এক নারীর একাধিক স্বামী রাখার প্রথা কেনিয়ায় আইন বিরোধী নয়। তবে এটি হতে হবে বিধিবদ্ধ আইন কিংবা প্রথাগত বিয়ের অধীনেই।
জানা যায়, এক স্বামী একাধিক স্ত্রী রাখার কথা কেনিয়ায় প্রায়ই শোনা গেলও স্ত্রী ভাগাভাগি করার ঘটনা বিরল।
চার বছরের বেশি সময় ধরে একই নারীকে সিলভেস্টা মিয়ন্ডা এবং এলিজাহ কিমানি নামের ওই দুই পুরুষ ভালোবাসে আসছে। দুইজনই তাকে বিয়ে করতে চায়। এই নিয়ে অনেক দেন দরবারের পর সিদ্ধান্ত হয়- মেয়েটি যাকে বিয়ে করতে চাইবে সেই ওই মেয়েকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পাবে।
কিন্তু না এবারও সংকটের সমাধান হলো না। মেয়েটি দুইজনের মধ্যে একজন বেছে নিতে পারল না। সুতরাং সমস্যা এবার আরো ঘনীভূত হলো।
শেষমেষ ওই দুই যুবক এই সিদ্ধান্তে পৌছাল যে তারা উভয়েই ভালাবাসার মানুষটিকে বিয়ে করবে। এ লক্ষ্যে তারা এক চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করে।
চুক্তিতে বলা হয়, সিলভেস্টা মিয়ন্ডা এবং এলিজাহ কিমানি বিয়ের পর স্ত্রীর বাসায় একসঙ্গে থাকবেন। তাদের ঘর আলোকিত করে যে সন্তান আসবে তা তারা একসঙ্গে দেখাশুনা করবেন।
সোমবার কেনিয়ার স্থানীয় ডেইলি নেশন পত্রিকার এক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বিবিসি অনলাইন এ কথা জানায়।
কেনিয়ার আইনজীবীরা বলছে, ওই তিনজন যদি প্রমান করতে পারে যে বহুভর্তৃকা ( এক নারীর একাধিক স্বামী) তাদের সমাজ প্রথায় ছিল তবেই এই বিয়ে আইনগতভাবে বৈধতা পাবে।
কেনিয়ার পারিবারিক আইন বিশেজ্ঞ জুডি থংরি জানায়, বাহ্যিকভাবে এক নারীর একাধিক স্বামী রাখার প্রথা কেনিয়ায় আইন বিরোধী নয়। তবে এটি হতে হবে বিধিবদ্ধ আইন কিংবা প্রথাগত বিয়ের অধীনেই।
জানা যায়, এক স্বামী একাধিক স্ত্রী রাখার কথা কেনিয়ায় প্রায়ই শোনা গেলও স্ত্রী ভাগাভাগি করার ঘটনা বিরল।
