- Back to Home »
- International News »
- মায়ের জন্য অশ্রু
Posted by : Md:Joy Chowdhury
Sep 18, 2013
মায়ের জন্য অশ্রু একটি বাচ্চা হাতির
ঢাকা: মা
শব্দটির মতোই মধুর মায়ের সবকিছু। মায়ের আদর ভালোবাসা মমতাই গড়ে দেয় আমাদের
জীবন। তাই মাকে ছেড়ে থাকা যেমন কষ্টের, তেমন কষ্টের মা ছেড়ে চলে যাওয়া।
প্রাণীকুলের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নয়।
মাকে ছেড়ে থাকার সবচেয়ে কষ্টের বহিঃপ্রকাশ নিঃসন্দেহে কান্না। এবার তারই নমুনা রাখল একটি বাচ্চা হাতি। মা তাকে ছেড়ে চলে যাওয়ায় অঝোর ধারায় কেঁদেছে সে।
চীনের রংচেং অঞ্চলে শেনডিয়াওশান বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ চিড়িয়াখানায় সম্প্রতি এমন ঘটনা ঘটেছে।
বাচ্চা হাতিটি তার মায়ের জন্য কেঁদেছে কয়েক ঘণ্টা ধরে। বিষয়টি প্রাণীবিদদের নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে।
হাফিংটন পোস্ট পত্রিকার বরাতে জানা যায়, আগস্ট মাসে ঝুয়াং ঝুয়াং নামক পুরুষ শাবক হাতিটির জন্ম হয়।
চিড়িয়াখানার দায়িত্বরত কর্মকর্তারা প্রথমে ভেবেছিলেন, মা হাতিটি অসচেতনভাবে তার বাচ্চাকে আঘাত করেছে। তাই তারা সামান্য চিকিৎসার পর আবার বাচ্চাটিকে মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেয়।
কিন্তু তারা লক্ষ্য করলেন, মা হাতিটি পুনরায় বাচ্চাকে আঘাত করছে। তাই বাধ্য হয়ে কর্মকর্তারা মায়ের কাছ থেকে বাচ্চাটিকে আলাদা করে রাখেন।
চিড়িয়াখানার এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে যুক্তরাজ্যের মেট্রো পত্রিকা জানায়, নতুন স্থানে নিয়ে যাওয়ার পর পুরুষ শাবকটি একেবারে চুপচাপ হয়ে যায়। মাটিতে শুয়ে অনবরত কাঁদতে থাকে।
ফটোগ্রাফারের তোলা ছবিতে দেখা যায়, বাচ্চা হাতিটির রক্তিম চোখ থেকে চিবুক বেয়ে পানি ঝরছে। আরেকটি ছবিতে বাচ্চাটিকে ক্রন্দনরত অবস্থায় কম্বলের নিচে শুয়ে থাকতে দেখা যায়।
ধারণা করা হচ্ছে, মা হাতিটি ক্ষুধায় কিংবা বিষণ্ণতায় তার বাচ্চার সঙ্গে এরূপ আচরণ করে থাকতে পারে। তবে ইউনির্ভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া গবেষকরা হাতিটির কান্নার বিষয়ে গবেষণা করছেন।
পাবলিক ব্রডকাস্টার সার্ভিস (পিবিএস) জানায়, হাতি অত্যন্ত অনুভতিশীল প্রাণী। মানুষের মতো কাছের কাউকে হারানোর পর তারাও কাঁদে।
মাকে ছেড়ে থাকার সবচেয়ে কষ্টের বহিঃপ্রকাশ নিঃসন্দেহে কান্না। এবার তারই নমুনা রাখল একটি বাচ্চা হাতি। মা তাকে ছেড়ে চলে যাওয়ায় অঝোর ধারায় কেঁদেছে সে।
চীনের রংচেং অঞ্চলে শেনডিয়াওশান বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ চিড়িয়াখানায় সম্প্রতি এমন ঘটনা ঘটেছে।
বাচ্চা হাতিটি তার মায়ের জন্য কেঁদেছে কয়েক ঘণ্টা ধরে। বিষয়টি প্রাণীবিদদের নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে।
হাফিংটন পোস্ট পত্রিকার বরাতে জানা যায়, আগস্ট মাসে ঝুয়াং ঝুয়াং নামক পুরুষ শাবক হাতিটির জন্ম হয়।
চিড়িয়াখানার দায়িত্বরত কর্মকর্তারা প্রথমে ভেবেছিলেন, মা হাতিটি অসচেতনভাবে তার বাচ্চাকে আঘাত করেছে। তাই তারা সামান্য চিকিৎসার পর আবার বাচ্চাটিকে মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেয়।
কিন্তু তারা লক্ষ্য করলেন, মা হাতিটি পুনরায় বাচ্চাকে আঘাত করছে। তাই বাধ্য হয়ে কর্মকর্তারা মায়ের কাছ থেকে বাচ্চাটিকে আলাদা করে রাখেন।
চিড়িয়াখানার এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে যুক্তরাজ্যের মেট্রো পত্রিকা জানায়, নতুন স্থানে নিয়ে যাওয়ার পর পুরুষ শাবকটি একেবারে চুপচাপ হয়ে যায়। মাটিতে শুয়ে অনবরত কাঁদতে থাকে।
ফটোগ্রাফারের তোলা ছবিতে দেখা যায়, বাচ্চা হাতিটির রক্তিম চোখ থেকে চিবুক বেয়ে পানি ঝরছে। আরেকটি ছবিতে বাচ্চাটিকে ক্রন্দনরত অবস্থায় কম্বলের নিচে শুয়ে থাকতে দেখা যায়।
ধারণা করা হচ্ছে, মা হাতিটি ক্ষুধায় কিংবা বিষণ্ণতায় তার বাচ্চার সঙ্গে এরূপ আচরণ করে থাকতে পারে। তবে ইউনির্ভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া গবেষকরা হাতিটির কান্নার বিষয়ে গবেষণা করছেন।
পাবলিক ব্রডকাস্টার সার্ভিস (পিবিএস) জানায়, হাতি অত্যন্ত অনুভতিশীল প্রাণী। মানুষের মতো কাছের কাউকে হারানোর পর তারাও কাঁদে।