- Back to Home »
- International News »
- আইফোনের জন্য কন্যাশিশু বিক্রি
Posted by : Md:Joy Chowdhury
Oct 1, 2014
চীনে আইফোন আর বিলাস সামগ্রি কেনার জন্য মাত্র কয়েক সপ্তাহের এক কন্যাশিশুকে বিক্রি করে দেন তার বাবা মা। এখন শিশু বিক্রির মামলায় আদালতে বিচার চলছে ওই তরুণ দম্পতির। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাদের দীর্ঘদিন কারাভোগ করতে হবে।
চীনের মিস জ্যাং ও মি. তেং নামের তরুণ দম্পতি সংবাদপত্রে তাদের গর্ভস্থ শিশুকে বিত্রির জন্য বিভিন্ন পত্রিকায় বিজ্ঞাপণ দেন। তারা তাদের সন্তানের দাম হাকেন পাঁচ হাজার ডলার। শিশুটি জন্মের কয়েক সপ্তাহ পরেই তাকে বিক্রি করে দেয়া হয়। ঘটনা প্রকাশ পাওয়ার পর সাংহাই পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে মানব পাচার আইনে মামলা ঠুকে দেয়। চীনের এক আদালতে ওই চীনা দম্পতির বিচার চলছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাদের বেশ কয়েক বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
চীনা সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, সন্তান বিক্রির অর্থ দিয়ে ওই চীনা দম্পতি ইতিমধ্যে একটি আইফোন কেনেন। এছাড়া আরো বেশ কয়েকটি বিলাস পণ্য কেনেন তারা। বাকি অর্থ ব্যাকে জমা রাখেন। বেকার ওই দম্পতির আরো দুটি সন্তান রয়েছে বলে জানা গেছে।
তবে অভিজুক্ত জ্যাং ও তেং শিশু বিক্রির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তারা প্রসিকিউটরকে বলেন, মেয়ের সুন্দর ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেই তারা তাকে একটি স্বচ্ছল পরিবারের কাছে বিক্রি করে দেন। যাতে সে শিক্ষাসহ সব ধরনের সুযোগ পায়। এ প্রসঙ্গে সাংহাইয়ের এক পত্রিকাকে তারা বলেন,‘আমরা অর্থের জন্য নয়, ওর নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেই ওকে বিক্রি করে দিয়েছি।’
তবে তাদের ব্যাংক রেকর্ড ঘেটে প্রসিকিউটররা এ ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছেন যে, কেবল অর্থ লাভের উদ্দেশেই তারা এ জঘন্য কাজ করেছেন।
বাচ্চা বিক্রির পরপরই তারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে একটি আইফোন এবং দুটি দামি সামগ্রি ক্রয় করেন।
শিশু বিক্রির ঘটনা গোপন করার জন্য জ্যাং তার গর্ভবতী হওয়ার খবরটি লুকানোর চেষ্টা করেন। বাচ্চা হওয়ার ঘটনা যাতে জানাজানি না হয এজন্য তিনি নিজ বাড়িতেই সন্তান প্রসব করেন। বাচ্চা বিক্রি করে দেয়ার পর তারা প্রতিবেশীদের জানায়, জ্যা গর্ভবতী ছিল না। তার পেটে আসলে টিউমার হয়েছিল।
এর আগে গত বছর চীনে আইফোন কেনার জন্য এক কিশোরের কিডনি বিক্রির ঘটনা ঘটে। এ অপরাধে হুনান প্রদেশে সাত লোক কারাদণ্ড ভোগ করছে।
চীনের মিস জ্যাং ও মি. তেং নামের তরুণ দম্পতি সংবাদপত্রে তাদের গর্ভস্থ শিশুকে বিত্রির জন্য বিভিন্ন পত্রিকায় বিজ্ঞাপণ দেন। তারা তাদের সন্তানের দাম হাকেন পাঁচ হাজার ডলার। শিশুটি জন্মের কয়েক সপ্তাহ পরেই তাকে বিক্রি করে দেয়া হয়। ঘটনা প্রকাশ পাওয়ার পর সাংহাই পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে মানব পাচার আইনে মামলা ঠুকে দেয়। চীনের এক আদালতে ওই চীনা দম্পতির বিচার চলছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাদের বেশ কয়েক বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
চীনা সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, সন্তান বিক্রির অর্থ দিয়ে ওই চীনা দম্পতি ইতিমধ্যে একটি আইফোন কেনেন। এছাড়া আরো বেশ কয়েকটি বিলাস পণ্য কেনেন তারা। বাকি অর্থ ব্যাকে জমা রাখেন। বেকার ওই দম্পতির আরো দুটি সন্তান রয়েছে বলে জানা গেছে।
তবে অভিজুক্ত জ্যাং ও তেং শিশু বিক্রির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তারা প্রসিকিউটরকে বলেন, মেয়ের সুন্দর ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেই তারা তাকে একটি স্বচ্ছল পরিবারের কাছে বিক্রি করে দেন। যাতে সে শিক্ষাসহ সব ধরনের সুযোগ পায়। এ প্রসঙ্গে সাংহাইয়ের এক পত্রিকাকে তারা বলেন,‘আমরা অর্থের জন্য নয়, ওর নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেই ওকে বিক্রি করে দিয়েছি।’
তবে তাদের ব্যাংক রেকর্ড ঘেটে প্রসিকিউটররা এ ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছেন যে, কেবল অর্থ লাভের উদ্দেশেই তারা এ জঘন্য কাজ করেছেন।
বাচ্চা বিক্রির পরপরই তারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে একটি আইফোন এবং দুটি দামি সামগ্রি ক্রয় করেন।
শিশু বিক্রির ঘটনা গোপন করার জন্য জ্যাং তার গর্ভবতী হওয়ার খবরটি লুকানোর চেষ্টা করেন। বাচ্চা হওয়ার ঘটনা যাতে জানাজানি না হয এজন্য তিনি নিজ বাড়িতেই সন্তান প্রসব করেন। বাচ্চা বিক্রি করে দেয়ার পর তারা প্রতিবেশীদের জানায়, জ্যা গর্ভবতী ছিল না। তার পেটে আসলে টিউমার হয়েছিল।
এর আগে গত বছর চীনে আইফোন কেনার জন্য এক কিশোরের কিডনি বিক্রির ঘটনা ঘটে। এ অপরাধে হুনান প্রদেশে সাত লোক কারাদণ্ড ভোগ করছে।
