Archive for February 2015
রেস্তরাঁর মত চিকেন ফ্রাই তৈরি করার গোপন টিপস!
চিকেন ফ্রাই একেক রাঁধুনি তৈরি করেন একেকভাবে। তবে সকলেরই উদ্দেশ্য থাকে একটাই, দোকানের মত মুচমুচে করে তৈরি করা। আপনার চিকেন ফ্রাই কি রেস্তরাঁর মত হয় না? একদম পারফেক্টলি মুচমুচে হয়না বাইরের লেয়ারটা বা বেশিক্ষণ ক্রিসপি ভাব থাকে না, ঠাণ্ডা হলেই নেতিয়ে যায়? তাহলে জেনে নিন আতিয়া আমজাদের পারফেক্ট রেসিপি, যার মাঝে লুকিয়ে আছে গোপন কিছু কৌশল। হলফ করে বলা যায়, এমন রেসিপি আপনি আগে জানতেন না মোটেও।
স্বাদের জাদু লিকিয়ে আছে চিকেন মেরিনেশনের মাঝেই
-চামড়া সহ ১ কেজি ওজনের ১টি ফার্মের মুরগী ৪ টুকরা করা (চামড়া সহ)
- ঘন দুধ ১/২ কাপ
- টেস্টিং সল্ট ১ চা চামচ
- বেকিং সোডা ১ চা চামচ
- কর্ন ফ্লাওয়ার ২ টে চামচ
- চিলি সস ১ টে চামচ
- ওয়েস্টার সস ১ চা চামচ
- কালো গোলমরিচের গুঁড়ো ১ চা চামচ
- লবণ ২ চা চামচ
- লেবুর খোসা গ্রেট করা ২ টে চামচ
-সব কিছু একসাথে মিলিয়ে মুরগির টুকরোগুলো অন্তত ১০ ঘন্টা মেরিনেট করে রাখুন। সারা রাত রাখতে রাখতে পারলে তো খুবই ভালো।
তৈরি করে নিন ব্যাটার
- ময়দা ১/২ কাপ
- লাল গুঁড়ো মরিচ ১ চা চামচ
- কর্ন ফ্লাওয়ার ২ টে চামচ
- চিলি সস ১ চা চামচ
- লবণ ১/২ চা চামচ
- পানি পরিমান মতো
-সবকিছু পানি দিয়ে গুলে ব্যাটার রেডি করে রাখুন।
এবার পালা কোটিং-এর
- কর্ন ফ্লেক্স ১ কাপ সেমি ক্রাশ করা
- ব্রেড ক্রাম্ব ১ কাপ
- টেস্টিং সল্ট ১/২ চা চামচ
- প্যাপরিকা পাউডার ১ চা চামচ
-একটা পলিথিন ব্যাগে সব কিছু ঢেলে ভালো ভাবে ঝাঁকিয়ে মিশিয়ে নিন।
এছাড়া আরও রাখুন ভাজার জন্য তেল ১ লিটার। তেলে কিপটেমি করলে কিন্তু চিকেন ফ্রাই ভালো হবে না মোটেও।
যেভাবে করবেন পারফেক্ট চিকেন ফ্রাই
স্বাদের জাদু লিকিয়ে আছে চিকেন মেরিনেশনের মাঝেই
-চামড়া সহ ১ কেজি ওজনের ১টি ফার্মের মুরগী ৪ টুকরা করা (চামড়া সহ)
- ঘন দুধ ১/২ কাপ
- টেস্টিং সল্ট ১ চা চামচ
- বেকিং সোডা ১ চা চামচ
- কর্ন ফ্লাওয়ার ২ টে চামচ
- চিলি সস ১ টে চামচ
- ওয়েস্টার সস ১ চা চামচ
- কালো গোলমরিচের গুঁড়ো ১ চা চামচ
- লবণ ২ চা চামচ
- লেবুর খোসা গ্রেট করা ২ টে চামচ
-সব কিছু একসাথে মিলিয়ে মুরগির টুকরোগুলো অন্তত ১০ ঘন্টা মেরিনেট করে রাখুন। সারা রাত রাখতে রাখতে পারলে তো খুবই ভালো।
তৈরি করে নিন ব্যাটার
- ময়দা ১/২ কাপ
- লাল গুঁড়ো মরিচ ১ চা চামচ
- কর্ন ফ্লাওয়ার ২ টে চামচ
- চিলি সস ১ চা চামচ
- লবণ ১/২ চা চামচ
- পানি পরিমান মতো
-সবকিছু পানি দিয়ে গুলে ব্যাটার রেডি করে রাখুন।
- কর্ন ফ্লেক্স ১ কাপ সেমি ক্রাশ করা
- ব্রেড ক্রাম্ব ১ কাপ
- টেস্টিং সল্ট ১/২ চা চামচ
- প্যাপরিকা পাউডার ১ চা চামচ
-একটা পলিথিন ব্যাগে সব কিছু ঢেলে ভালো ভাবে ঝাঁকিয়ে মিশিয়ে নিন।
এছাড়া আরও রাখুন ভাজার জন্য তেল ১ লিটার। তেলে কিপটেমি করলে কিন্তু চিকেন ফ্রাই ভালো হবে না মোটেও।
যেভাবে করবেন পারফেক্ট চিকেন ফ্রাই
- প্রথমেই চিকেনের পিসগুলোকে ১৫ মিনিট স্টিম করে বা ভাপিয়ে নিতে হবে।
- এবার একটা করে চিকেনের পিস ব্যাটারে চুবিয়ে কোটিং এর ব্যাগে ভরে ভালো করে ঝাঁকান।
- এবার ডুবো তেলে ৫ মিনিট ভেজে তুলে তেল ঝরিয়ে নিন।ক্রিসপি কোটিং-এর জন্য পুনরায় ভাজা চিকেনের পিস গুলোকে ব্যাটারে চুবিয়ে শুকনো মিশ্রণে কোটিং করে আবারো ডুবো তেলে সোনালী করে ভেজে তুলুন এবং তেল ঝরিয়ে নিন। ডাবল লেয়ার করতে না চাইলেও কোন সমস্যা নেই। একবারই ব্যাটারে চুবান ও কোটিং করুন। সেক্ষেত্রে ভাজার আগে ফ্রিজে রেখে দিন এক ঘণ্টা। কমপক্ষে আধা ঘণ্টা। এবং অবশ্যই চামড়াসহ নিন মুরগির টুকরোগুলো।
- গরম গরম পরিবেশন করুন সস এর সাথে।
যেখানে মানুষ আসে শুধুমাত্র আত্ম-হত্যা করার জন্য !
পৃথিবীতে এমন কিছু স্থান আছে যেগুলোর কথা জানলে ও শুনলে আমরা অবাক হই এবং এমন কিছু স্থান আছে যেগুলোর কথা শুনলে শুধু অবাকই হইনা সেগুলোর প্রতি আমাদের জানার আগ্রহ ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে।
তেমনি একটি অদ্ভুত জায়গা যেটি জাপান শহরের মাউন্ট ফুজি পাহাড়ের উত্তর পাদদেশে অবস্থিত। সুন্দর ও মনোরম পরিবেশের এই জায়গাটি সুদীর্ঘ ও বিশাল বিশাল সবুজ গাছগাছালি দ্বারা নিভৃত। এই জায়গাটির নেপথ্যের কথা জানলে অবাক হতে হয় যে এখানে মানুষ আসে শুধুমাত্র আত্ম-হত্যা করার জন্য। যদিওবা কিছু কিছু ব্যক্তি এখানে আসেন তদন্তমুলক কাজ করতে তবে বেশির ভাগের উদ্দেশ্য আত্মহত্যা।
এই রহস্যময় জঙ্গলটির নাম “Aokigahara”। এটি পৃথিবীর অন্যতম রহস্যময় স্থান, যার কারন আজ পর্যন্ত জানতে পারেননি পরিবেশবিদ ও বিজ্ঞানীরা। আওকিগাহারা একটি বন যেটি মাউন্ট ফুজির পাদদেশে এবং টোকিও শহর থেকে ১০০ মাইল পশ্চিমে অবস্থিত। স্থানীয়দের কাছে এটি “জুকাই” নামে পরিচিত। স্থানীয়দের ভাষায় জুকাই শব্দের অর্থ “গাছের সাগর”। এই বনটিতে থাকা গাছের উচ্চতা ও ঘনত্ব অনেক বেশি। এটি ভ্রমণকারীদের জনপ্রিয় মাউন্ট ফুজি পাহাড়ের দুই গুহা “বরফ গুহা ও বায়ু গুহার” নিকটেই অবস্থিত।
আওকিগাহারা সুইসাইড ফরেস্ট নামেও পরিচিত যার আয়তন ৩৫ বর্গ কিলোমিটার। এই সুবিস্তৃত বনটি কঠিন পাথর ও বরফ গুহা দ্বারা সমৃদ্ধ। এই সুবিশাল বনটির গাছগুলোর ঘনত্ব এত বেশি যে, এর মধ্যে একবার ঢুঁকলে নিশ্চিত পথ হারিয়ে ফেলবে। জানা যায় যে অনেক আগ্রহী দর্শনার্থী এর মধ্যে প্রবেশ করেছিলেন এবং তাদের পথ নির্দেশনা ঠিক রাখতে তারা প্লাস্টিক টেপ ব্যবহার করেছিলেন কিন্তু তাদেরও কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি। স্থানীয়দের মতে এই বনের মধ্যে কেউ একবার প্রবেশ করলে তার এমন মায়ার সৃষ্টি হয় যে সে আর ফিরে আসতে পারে না। এক সময় সে তার অতীত কাহিনী পর্যালোচনা শুরু করে এবং নিষ্ঠুরভাবে নিজেকে নিজেই শেষ করে দেয়। এমনকি জাপানিরা এই জায়গাটিকে অভিশপ্ত ভাবে তাই অনেকেই এই জায়গায় আসার সাহস করে না। যার কারনেই আজও এই জায়গাটি রহস্যময় থেকে গেছে।
এমনকি আপনি যদি ভুতের গল্পের প্রতি আকৃষ্ট নাও থাকেন তারপরও এই স্থানটির একটি বিশেষ অনুভুতি আছে। Seicho Matsumoto একজন বিখ্যাত জাপানি লেখক তার ১৯৬০ সালে প্রকাশিত “KuroiJukai”উপন্যাসে লিখেন একজন যুবক প্রেমিক এখানে আত্ম-হত্যা করেন। এছাড়াও CNN-এররিপোর্ট থেকে জানা যায়, তারু নামের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি ছিলেন যিনি লোহা তৈরির কারখানায় কাজ করতেন যাকে একসময় তার কাজ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। সে প্রচণ্ড হতাশা, গ্লানি আর তার পরিবারের দায়ভার চালাতে পারবে না এই ভেবে সে চলে যায় সুইসাইড খ্যাঁত ফরেস্ট আওকিগাহারাতে। তার চিরকুট হতে পাওয়া তথ্য মতে সে বলেছিল, “আমি অদৃশ্যভাবে এখানে থাকতে চাই, আমি আমার পরিচয় হারিয়ে ফেলেছি তাই আমি এখানে”।
এই বনটি দিন দিন আত্মহত্যার জন্য একটি জনপ্রিয় জায়গা হয়ে উঠছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এখানে প্রতিবছর গড়ে ১০০টিরও বেশি মৃতদেহ পাওয়া যায়। ২০০৩ সালে মোট ১০৫টি মৃতদেহ পাওয়া যায় যা ২০০২ সালের রেকর্ড ভেঙ্গে দেয়। ১৯৯৮ সালে ৭৩টি, ১৯৯৯ সালে ৬৮টি, ২০০০ সালে ৫৯টি, ২০০১ সালে ৫৯টি ও ২০০২ সালে ৭৮টি মৃতদেহ পাওয়া যায়।
সর্বশেষ সমীক্ষা থেকে জানা যায়, ২০১০ সালে মোট ২৪৭টি মৃতদেহ পাওয়া যায়, যা সর্বকালের রেকর্ড ভেঙ্গে দেয়। স্থানীয় সরকার কঠোর ভাবে এই আত্মহত্যার বিরুদ্ধে প্রচারণা চালাচ্ছে। স্থানীয় সরকার পুলিশ, সেবাকর্মী ও অবস্থানরত সাংবাদিকদের মাধ্যমে আত্মহত্যা করতে আসা লোকদের সাহায্য ও তাদের আত্মহত্যা না করতে উদ্ভুত্ত করে যাচ্ছে।
জাপানে আত্মহত্যার হার ইতিমধ্যে বিশ্বে সর্বোচ্চ যার একটি বড় কারন দেশটির চলমান অর্থনৈতিক মন্দা। দেশটিতে জানুয়ারি ২০০৯ সালে রেকর্ড পরিমান ২৬৪৫টি আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে যা জানুয়ারি ২০০৮ সালে ছিল ২৩০৫টি। এক বছরে আত্মহত্যার হার ১৫% বেড়ে যায়। জাপান সরকার বলেছেন যে, দেশে আত্মহত্যার পরিমান এমন ভাবে বেড়ে যাচ্ছে যা ২০১৬ সালে ২০% পর্যন্ত বাড়তে পারে।
দেশটি স্কুলে এবং কর্মস্থলে আত্মঘাতী সচেতনতা বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা করছে। কিন্তু কর্মকর্তারা ভয় পাচ্ছেন যে এতে করে উপশুল্ক বৃদ্ধির সাথে সাথে বৃদ্ধি হবেবেকারত্ব ও দেউলিয়ার। Toyoki Yoshida একজন আত্মহত্যা ও ক্রেডিট পরামর্শদাতা তিনি বলেন যে, “বেকারত্বই আত্মহত্যার মূল কারন”।
সমাজ ও সরকারের উচিত অতিবিলম্বে আত্মহত্যা প্রতিরোধে প্রতিবিধান স্থাপন করা। সরকারের উচিত আরও বেশি করে কর্মস্থল তৈরি করা ও যারা মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত তাদের মানসিক প্রশান্তির সুব্যবস্থা করা।
তেমনি একটি অদ্ভুত জায়গা যেটি জাপান শহরের মাউন্ট ফুজি পাহাড়ের উত্তর পাদদেশে অবস্থিত। সুন্দর ও মনোরম পরিবেশের এই জায়গাটি সুদীর্ঘ ও বিশাল বিশাল সবুজ গাছগাছালি দ্বারা নিভৃত। এই জায়গাটির নেপথ্যের কথা জানলে অবাক হতে হয় যে এখানে মানুষ আসে শুধুমাত্র আত্ম-হত্যা করার জন্য। যদিওবা কিছু কিছু ব্যক্তি এখানে আসেন তদন্তমুলক কাজ করতে তবে বেশির ভাগের উদ্দেশ্য আত্মহত্যা।
এই রহস্যময় জঙ্গলটির নাম “Aokigahara”। এটি পৃথিবীর অন্যতম রহস্যময় স্থান, যার কারন আজ পর্যন্ত জানতে পারেননি পরিবেশবিদ ও বিজ্ঞানীরা। আওকিগাহারা একটি বন যেটি মাউন্ট ফুজির পাদদেশে এবং টোকিও শহর থেকে ১০০ মাইল পশ্চিমে অবস্থিত। স্থানীয়দের কাছে এটি “জুকাই” নামে পরিচিত। স্থানীয়দের ভাষায় জুকাই শব্দের অর্থ “গাছের সাগর”। এই বনটিতে থাকা গাছের উচ্চতা ও ঘনত্ব অনেক বেশি। এটি ভ্রমণকারীদের জনপ্রিয় মাউন্ট ফুজি পাহাড়ের দুই গুহা “বরফ গুহা ও বায়ু গুহার” নিকটেই অবস্থিত।
আওকিগাহারা সুইসাইড ফরেস্ট নামেও পরিচিত যার আয়তন ৩৫ বর্গ কিলোমিটার। এই সুবিস্তৃত বনটি কঠিন পাথর ও বরফ গুহা দ্বারা সমৃদ্ধ। এই সুবিশাল বনটির গাছগুলোর ঘনত্ব এত বেশি যে, এর মধ্যে একবার ঢুঁকলে নিশ্চিত পথ হারিয়ে ফেলবে। জানা যায় যে অনেক আগ্রহী দর্শনার্থী এর মধ্যে প্রবেশ করেছিলেন এবং তাদের পথ নির্দেশনা ঠিক রাখতে তারা প্লাস্টিক টেপ ব্যবহার করেছিলেন কিন্তু তাদেরও কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি। স্থানীয়দের মতে এই বনের মধ্যে কেউ একবার প্রবেশ করলে তার এমন মায়ার সৃষ্টি হয় যে সে আর ফিরে আসতে পারে না। এক সময় সে তার অতীত কাহিনী পর্যালোচনা শুরু করে এবং নিষ্ঠুরভাবে নিজেকে নিজেই শেষ করে দেয়। এমনকি জাপানিরা এই জায়গাটিকে অভিশপ্ত ভাবে তাই অনেকেই এই জায়গায় আসার সাহস করে না। যার কারনেই আজও এই জায়গাটি রহস্যময় থেকে গেছে।
এমনকি আপনি যদি ভুতের গল্পের প্রতি আকৃষ্ট নাও থাকেন তারপরও এই স্থানটির একটি বিশেষ অনুভুতি আছে। Seicho Matsumoto একজন বিখ্যাত জাপানি লেখক তার ১৯৬০ সালে প্রকাশিত “KuroiJukai”উপন্যাসে লিখেন একজন যুবক প্রেমিক এখানে আত্ম-হত্যা করেন। এছাড়াও CNN-এররিপোর্ট থেকে জানা যায়, তারু নামের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি ছিলেন যিনি লোহা তৈরির কারখানায় কাজ করতেন যাকে একসময় তার কাজ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। সে প্রচণ্ড হতাশা, গ্লানি আর তার পরিবারের দায়ভার চালাতে পারবে না এই ভেবে সে চলে যায় সুইসাইড খ্যাঁত ফরেস্ট আওকিগাহারাতে। তার চিরকুট হতে পাওয়া তথ্য মতে সে বলেছিল, “আমি অদৃশ্যভাবে এখানে থাকতে চাই, আমি আমার পরিচয় হারিয়ে ফেলেছি তাই আমি এখানে”।
এই বনটি দিন দিন আত্মহত্যার জন্য একটি জনপ্রিয় জায়গা হয়ে উঠছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এখানে প্রতিবছর গড়ে ১০০টিরও বেশি মৃতদেহ পাওয়া যায়। ২০০৩ সালে মোট ১০৫টি মৃতদেহ পাওয়া যায় যা ২০০২ সালের রেকর্ড ভেঙ্গে দেয়। ১৯৯৮ সালে ৭৩টি, ১৯৯৯ সালে ৬৮টি, ২০০০ সালে ৫৯টি, ২০০১ সালে ৫৯টি ও ২০০২ সালে ৭৮টি মৃতদেহ পাওয়া যায়।
জাপানে আত্মহত্যার হার ইতিমধ্যে বিশ্বে সর্বোচ্চ যার একটি বড় কারন দেশটির চলমান অর্থনৈতিক মন্দা। দেশটিতে জানুয়ারি ২০০৯ সালে রেকর্ড পরিমান ২৬৪৫টি আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে যা জানুয়ারি ২০০৮ সালে ছিল ২৩০৫টি। এক বছরে আত্মহত্যার হার ১৫% বেড়ে যায়। জাপান সরকার বলেছেন যে, দেশে আত্মহত্যার পরিমান এমন ভাবে বেড়ে যাচ্ছে যা ২০১৬ সালে ২০% পর্যন্ত বাড়তে পারে।
দেশটি স্কুলে এবং কর্মস্থলে আত্মঘাতী সচেতনতা বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা করছে। কিন্তু কর্মকর্তারা ভয় পাচ্ছেন যে এতে করে উপশুল্ক বৃদ্ধির সাথে সাথে বৃদ্ধি হবেবেকারত্ব ও দেউলিয়ার। Toyoki Yoshida একজন আত্মহত্যা ও ক্রেডিট পরামর্শদাতা তিনি বলেন যে, “বেকারত্বই আত্মহত্যার মূল কারন”।
সমাজ ও সরকারের উচিত অতিবিলম্বে আত্মহত্যা প্রতিরোধে প্রতিবিধান স্থাপন করা। সরকারের উচিত আরও বেশি করে কর্মস্থল তৈরি করা ও যারা মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত তাদের মানসিক প্রশান্তির সুব্যবস্থা করা।