Archive for February 2016
ডেন্টিস্টের সাহায্য ছাড়াই বাড়িতে দাঁত ঝকঝকে সাদা করার ১০ টি উপায়!
দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা না বুঝলে পরে বিপদে পড়তে হয় – এইকথা সবাই জানে। দাঁত সুস্থ, সবল, পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল করতে প্রত্যেকের কিছু করণীয় আছে। শুধু শুধু ডেন্টিস্টের পিছনে অর্থ ব্যয় না করে ঘরেই পাওয়া সম্ভব পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল দাঁত।
ডেন্টিস্টের কাছে না গিয়েও নিজের বাসাতেই প্রাকৃতিক পদ্ধতি ব্যবহার করে উজ্জ্বল এবং পরিষ্কার দাঁত পাওয়া সম্ভব। আসুন জেনে নিই ১০ টি পদ্ধতি।
১.বেকিং সোডাঃ
দাঁত পরিষ্কার করতে বেকিং সোডার তুলনা নেই। বাটিতে আধা চা চামচ টুথপেস্টের সাথে বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন। মিশ্রনটি টুথব্রাশে লাগিয়ে ব্রাশ করলেই দাঁত ঝকঝকে হয়ে যাবে। আর দেরী কেন? পরিষ্কার সাদা দাঁত পেতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করুন।
২.ইলেক্ট্রিক টুথব্রাশঃ
ঝকঝকে সাদা দাঁত পেতে সবচেয়ে সহজ উপায়ের একটি হচ্ছে ইলেক্ট্রিক টুথব্রাশ ব্যবহার করা। দাঁতের বিবর্ণ অংশ এনামেল দূর করতে এই পদ্ধতি ব্যবহার সবচেয়ে ফলপ্রসু।
৩.খাবার গ্রহণের পর ব্রাশ করাঃ
প্রতিবার খাবার গ্রহণের পর দাঁত ব্রাশ করলে দাঁত রোগমুক্ত এবং ঝকঝকে থাকে।
৪.লেবুঃ
লেবুর রস দাঁতে লাগালে এনামেল দূর হয়ে দাঁত ঝকঝকে সাদা হয়। অনেকে অবশ্য লেবুর রস এবং লবণ মিক্সড করে ব্যবহার করে।
৫.পারঅক্সাইডঃ
দাঁতের রঙ ময়লা হওয়ার অন্যতম কারণ খাদ্যকণা ও জীবাণু। খাবারের কালশিটে দাগ ও জীবানুমুক্ত করার জন্য দাঁত ব্রাশ করার পর পারঅক্সাইড দিয়ে কুলি করুন। তাতে দাঁত ঝকঝকে সাদা হয়ে যাবে।
৬.আপেলঃ
প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় আপেল রাখুন। সামনের অংশের দাঁত দিয়ে আপেলে কামড় দিন, এতে ময়লা দূর হয়ে ঝকঝকে উজ্জ্বল দাঁত পেয়ে যাবেন।
৭.পানিঃ
প্রতিবার খাবার গ্রহণের দাঁতে লেগে থাকা অবশিষ্টাংশ খাদ্য সরাতে পানি দিয়ে কুলি করুন। দাঁতের মার্জনের বিকল্প হিসেবে কাজ করে পানি।
৮.স্ট্রবেরিঃ
দাঁত মজবুত ও চকচকে রাখতে স্ট্রবেরি খাওয়া উচিত। দাঁতের হোয়াটনেস বা ব্লাশার হিসাবে কাজ করে স্ট্রবেরি। যদিও কিছুটা ব্যয়সাপেক্ষ এই পদ্ধতি কিন্তু এটা মনে রাখুন দাঁত ক্ষয় করে ডেন্টিস্টের চিকিৎসা গ্রহন করার চেয়ে এটি সহজলভ্য।
৯.পনিরঃ
দাঁতের ক্ষয়রোধের প্রধান খনিজ উপাদাণ হলো ক্যালসিয়াম। পনিরে প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে। দাঁতের সুস্থ্যতা রক্ষায় পনির বিশেষ করে শক্ত পনির গ্রহণ করুন।
১০.পেঁয়াজঃ
পেঁয়াজ খেয়ে মুখে দূর্গন্ধ হয় ঠিকই কিন্তু দাঁত পরিষ্কারে পেঁয়াজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দাঁতের এনামেল দূর করে দাঁত ঝকঝকে পরিষ্কার করতে পেঁয়াজ গ্রহণ করুন।
তথ্যসূত্রঃ ভিকুল
ডেন্টিস্টের কাছে না গিয়েও নিজের বাসাতেই প্রাকৃতিক পদ্ধতি ব্যবহার করে উজ্জ্বল এবং পরিষ্কার দাঁত পাওয়া সম্ভব। আসুন জেনে নিই ১০ টি পদ্ধতি।
১.বেকিং সোডাঃ
দাঁত পরিষ্কার করতে বেকিং সোডার তুলনা নেই। বাটিতে আধা চা চামচ টুথপেস্টের সাথে বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন। মিশ্রনটি টুথব্রাশে লাগিয়ে ব্রাশ করলেই দাঁত ঝকঝকে হয়ে যাবে। আর দেরী কেন? পরিষ্কার সাদা দাঁত পেতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করুন।
২.ইলেক্ট্রিক টুথব্রাশঃ
ঝকঝকে সাদা দাঁত পেতে সবচেয়ে সহজ উপায়ের একটি হচ্ছে ইলেক্ট্রিক টুথব্রাশ ব্যবহার করা। দাঁতের বিবর্ণ অংশ এনামেল দূর করতে এই পদ্ধতি ব্যবহার সবচেয়ে ফলপ্রসু।
৩.খাবার গ্রহণের পর ব্রাশ করাঃ
প্রতিবার খাবার গ্রহণের পর দাঁত ব্রাশ করলে দাঁত রোগমুক্ত এবং ঝকঝকে থাকে।
৪.লেবুঃ
লেবুর রস দাঁতে লাগালে এনামেল দূর হয়ে দাঁত ঝকঝকে সাদা হয়। অনেকে অবশ্য লেবুর রস এবং লবণ মিক্সড করে ব্যবহার করে।
৫.পারঅক্সাইডঃ
দাঁতের রঙ ময়লা হওয়ার অন্যতম কারণ খাদ্যকণা ও জীবাণু। খাবারের কালশিটে দাগ ও জীবানুমুক্ত করার জন্য দাঁত ব্রাশ করার পর পারঅক্সাইড দিয়ে কুলি করুন। তাতে দাঁত ঝকঝকে সাদা হয়ে যাবে।
৬.আপেলঃ
৭.পানিঃ
প্রতিবার খাবার গ্রহণের দাঁতে লেগে থাকা অবশিষ্টাংশ খাদ্য সরাতে পানি দিয়ে কুলি করুন। দাঁতের মার্জনের বিকল্প হিসেবে কাজ করে পানি।
৮.স্ট্রবেরিঃ
দাঁত মজবুত ও চকচকে রাখতে স্ট্রবেরি খাওয়া উচিত। দাঁতের হোয়াটনেস বা ব্লাশার হিসাবে কাজ করে স্ট্রবেরি। যদিও কিছুটা ব্যয়সাপেক্ষ এই পদ্ধতি কিন্তু এটা মনে রাখুন দাঁত ক্ষয় করে ডেন্টিস্টের চিকিৎসা গ্রহন করার চেয়ে এটি সহজলভ্য।
৯.পনিরঃ
দাঁতের ক্ষয়রোধের প্রধান খনিজ উপাদাণ হলো ক্যালসিয়াম। পনিরে প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে। দাঁতের সুস্থ্যতা রক্ষায় পনির বিশেষ করে শক্ত পনির গ্রহণ করুন।
১০.পেঁয়াজঃ
পেঁয়াজ খেয়ে মুখে দূর্গন্ধ হয় ঠিকই কিন্তু দাঁত পরিষ্কারে পেঁয়াজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দাঁতের এনামেল দূর করে দাঁত ঝকঝকে পরিষ্কার করতে পেঁয়াজ গ্রহণ করুন।
তথ্যসূত্রঃ ভিকুল
তোতলামো, হামজ্বর ও এলার্জি প্রতিরোধে হলুদ বড়ই উপকারী
হলুদ স্বাস্থ্য সচেতনায় বিশেষ ভূমিকা রাখে। হলুদের বহুবিধ গুণাগুণ রয়েছে। আজ হলুদের গুণাগুণ আপনাদের সামনে তুলে ধরা হচ্ছে।
প্রতিদিনের রান্নায় হলুদের ব্যবহার অন্তহীন। খাবারকে বর্ণময় করে আকর্ষণীয় করার জন্যই হলুদ মূলত ব্যবহার হয়। তবে এর স্বাস্থ্যগত উপকারীতাও অনেক।
হলুদ পরিমিত মাত্রায় ব্যবহার করলে শিশুরা চর্মরোগে আক্রান্ত হয় না। এ কারণে গ্রামাঞ্চলের মায়েরা মাঝে মধ্যেই শিশুদের তেল-হলুদ মাখিয়ে গোসল করিয়ে থাকেন। শিশুদের কৃমি বিনাসের জন্য হলুদের ওষুধ দিয়ে থাকেন ভেশজবীদরা।
# কাঁচা হলুদের রস বয়স অনুপাতে প্রযোজ্য পরিমাণে (সর্বোচ্চ ২০ ফোটা) লবণ মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেলে কৃমি বিনষ্ট হয়।
# শিশুদের তোতলামি কাটিয়ে ওঠার জন্য হলুদ খাওয়ানো হয়। কথা বলতে গিয়ে আটকে গেলে কিন্বা তোতলামো থাকলে হলুদের গুড়া গাওয়া ঘি-এ ভেজে চেটে চেটে খেতে হয়। তবে বেশি পরিমাণ খাওয়া যাবে না। ২/৩ গ্রাম হলুদ এক চা চামচ আন্দাজ ঘি-এর সঙ্গে ভাজতে হবে।
# হামজ্বর হলে কাঁচা হলুদ শুকিয়ে গুড়ো করে উস্তা পাতার রস ও অল্প মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হয়। এতে হামজ্বর দ্রুত সেরে যায়।
# চিংড়ি মাছ, গরুর মাংস কিন্বা হাসের ডিম খেলে অনেকের শরীরে এলার্জি দেখা দেয়। শরীরের একাধিক অংশ চাকা হয়ে ফুটে ওঠে। এক্ষেত্রে নিম পাতার গুড়ার সঙ্গে দ্বিগুণ পরিমাণে কাঁচা হলুদের গুড়া এবং তিন গুণ পরিমাণ আমলকির গুড়া একসঙ্গে মিশিয়ে চা চামচ পরিমাণ প্রতিদিন খেতে হয়। তবে প্রায় ১৫ দিন খালি পেটে খেতে হবে। এতে এলার্জি কমে যাবে ৯০ ভাগ। তবে এলার্জি যদি না কমে তাতে শরীরের কোন ক্ষতি হবে না।
# একটি পরিবারে চোখ ওঠা শুরু হলে পর্যায়ক্রমে সকলেরই চোখ ওঠে। এতে হলুদ দিয়ে খুব সহজেই এই রোগের চিকিৎসা করা যায়। হলুদ থেতলে সেই রস নিয়ে পানিতে মেশাতে হয়। তারপর সেই পানি পরিষ্কার রুমাল ভিজিয়ে নিয়ে চোখ মুছতে হয়। তাতে দ্রুত চোখ ওঠা সেরে যায় এবং চোখের লাল ভাবও কেটে যায়।
# জোঁক ধরলে বা শরীরের কোন স্থানে হাড় মচকে গেলে হলুদ বাটা কিন্বা হলুদ গুড়া দিতে হয়। মচকানো স্থানে হলুদ এবং লবণ মিশিয়ে দিলে মচকানো ব্যথা দ্রুত কেটে যায়।
# রূপচর্চায় হলুদের ব্যবহার রয়েছে। কাঁচা হলুদের রস খেলে ত্বক সুন্দর থাকে। কাঁচা হলুদ ও নিমপাতা বেটে মুখে লাগালে ব্রণ সারে এবং মুখের স্ক্রীণ ভালো থাকে।
প্রতিদিনের রান্নায় হলুদের ব্যবহার অন্তহীন। খাবারকে বর্ণময় করে আকর্ষণীয় করার জন্যই হলুদ মূলত ব্যবহার হয়। তবে এর স্বাস্থ্যগত উপকারীতাও অনেক।
হলুদ পরিমিত মাত্রায় ব্যবহার করলে শিশুরা চর্মরোগে আক্রান্ত হয় না। এ কারণে গ্রামাঞ্চলের মায়েরা মাঝে মধ্যেই শিশুদের তেল-হলুদ মাখিয়ে গোসল করিয়ে থাকেন। শিশুদের কৃমি বিনাসের জন্য হলুদের ওষুধ দিয়ে থাকেন ভেশজবীদরা।
# কাঁচা হলুদের রস বয়স অনুপাতে প্রযোজ্য পরিমাণে (সর্বোচ্চ ২০ ফোটা) লবণ মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেলে কৃমি বিনষ্ট হয়।
# শিশুদের তোতলামি কাটিয়ে ওঠার জন্য হলুদ খাওয়ানো হয়। কথা বলতে গিয়ে আটকে গেলে কিন্বা তোতলামো থাকলে হলুদের গুড়া গাওয়া ঘি-এ ভেজে চেটে চেটে খেতে হয়। তবে বেশি পরিমাণ খাওয়া যাবে না। ২/৩ গ্রাম হলুদ এক চা চামচ আন্দাজ ঘি-এর সঙ্গে ভাজতে হবে।
# হামজ্বর হলে কাঁচা হলুদ শুকিয়ে গুড়ো করে উস্তা পাতার রস ও অল্প মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হয়। এতে হামজ্বর দ্রুত সেরে যায়।
# চিংড়ি মাছ, গরুর মাংস কিন্বা হাসের ডিম খেলে অনেকের শরীরে এলার্জি দেখা দেয়। শরীরের একাধিক অংশ চাকা হয়ে ফুটে ওঠে। এক্ষেত্রে নিম পাতার গুড়ার সঙ্গে দ্বিগুণ পরিমাণে কাঁচা হলুদের গুড়া এবং তিন গুণ পরিমাণ আমলকির গুড়া একসঙ্গে মিশিয়ে চা চামচ পরিমাণ প্রতিদিন খেতে হয়। তবে প্রায় ১৫ দিন খালি পেটে খেতে হবে। এতে এলার্জি কমে যাবে ৯০ ভাগ। তবে এলার্জি যদি না কমে তাতে শরীরের কোন ক্ষতি হবে না।
# একটি পরিবারে চোখ ওঠা শুরু হলে পর্যায়ক্রমে সকলেরই চোখ ওঠে। এতে হলুদ দিয়ে খুব সহজেই এই রোগের চিকিৎসা করা যায়। হলুদ থেতলে সেই রস নিয়ে পানিতে মেশাতে হয়। তারপর সেই পানি পরিষ্কার রুমাল ভিজিয়ে নিয়ে চোখ মুছতে হয়। তাতে দ্রুত চোখ ওঠা সেরে যায় এবং চোখের লাল ভাবও কেটে যায়।
# জোঁক ধরলে বা শরীরের কোন স্থানে হাড় মচকে গেলে হলুদ বাটা কিন্বা হলুদ গুড়া দিতে হয়। মচকানো স্থানে হলুদ এবং লবণ মিশিয়ে দিলে মচকানো ব্যথা দ্রুত কেটে যায়।
# রূপচর্চায় হলুদের ব্যবহার রয়েছে। কাঁচা হলুদের রস খেলে ত্বক সুন্দর থাকে। কাঁচা হলুদ ও নিমপাতা বেটে মুখে লাগালে ব্রণ সারে এবং মুখের স্ক্রীণ ভালো থাকে।
চোখ, চুল ও মুখের রোগসহ নানা উপকার করে লবণ
চোখ, চুল ও মুখের রোগসহ নানা ধরনের রোগে উপকার পাওয়া যায় লবণ। তবে অবশ্যই লবণ ব্যবহার করতে হবে পরিমিতভাবে। আসুন কিভাবে এই লবণ থেকে উপকার পাওয়া যাবে সে বিষয়ে যেনে নিই।
লবণ রক্তে ও শরীরের তরল রসের ঘন হয়ে যাওয়া বা দানা বাধা রোধ করে। সেগুলোকে তরল বা দ্রবণীয় অবস্থায় রাখে। ব্রেণে ও স্নায়ুতে বেশি জলীয় বা তরল পদার্থ জমা হতে দেয় না। শরীরের যেসব পদার্থের উপর জীবনি শক্তি নির্ভর করে সেই সব নানা রকমের রস নি:স্মরণ করে।
প্রয়োজনের বেশি লবণ খাওয়া উচিত নয়। অনেক দিন ধরে বেশি লবণ দেওয়া খাবার খেয়ে থাকলে মাঝে মাঝে খাদ্যদ্রব্য একেবারে লবণ বাদ দিলে ভালো হয়। এভাবে মাঝে মাঝে লবণ উপবাস করলে শরীরে অনেক উপকার হয়। শরীর ফুলে ওঠা বেরি বেরি, অর্শ্ব, হাঁপানি, রক্তের চাপ প্রভৃতি অসুখে লবণ খাওয়া বারণ বা খুবই অল্প পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে। তরকারি, ডাল ইত্যাদি কম লবণ দিয়ে রান্না করতে হয়। পাতে আলাদা করে লবণ খাওয়া একেবারেই অনুচিত।
প্রয়োজনের বেশি লবণ খাওয়া উচিত নয়। অনেক দিন ধরে বেশি লবণ দেওয়া খাবার খেয়ে থাকলে মাঝে মাঝে খাদ্যদ্রব্য একেবারে লবণ বাদ দিলে ভালো হয়। এভাবে মাঝে মাঝে লবণ উপবাস করলে শরীরে অনেক উপকার হয়। শরীর ফুলে ওঠা বেরি বেরি, অর্শ্ব, হাঁপানি, রক্তের চাপ প্রভৃতি অসুখে লবণ খাওয়া বারণ বা খুবই অল্প পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে। তরকারি, ডাল ইত্যাদি কম লবণ দিয়ে রান্না করতে হয়। পাতে আলাদা করে লবণ খাওয়া একেবারেই অনুচিত।
খাওয়া দাওয়ায় লবণের গুণ ও প্রয়োগ:
# বিষাক্ত পোকা-মাকড়ে, হাত পুড়ে যাওয়া, ক্ষতে ও রক্তপাতে লবণ লাগালে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
# চোখ, চুল ও মুখের রোগে এবং হাত-পা ফাটলে লবণ পানিতে প্রলেপ লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
# শরীরে লবণের অভাব হলে নানা অসুখ এমনকি কৃমি পর্যন্ত হতে পারে।
# কোন কারণে পেটে বিষ চলে গেলে শরীরের প্রকৃতি অনুসারে এক চা চামচ, চার ভাগের এক ভাগ অথবা আধা চা চামচ লবণ মিশিয়ে পানি খাওয়ায়ে বমি করালে বিষ বেরিয়ে যায়। কিন্বা ১৫/২০ মিনিট পর মলাবেগ আসে এবং মলের সঙ্গে বিশ বেরিয়ে যায়।
# পানিতে লবণ মিশিয়ে ফুটিয়ে খেলে বমি বন্ধ হয়।
# লবণ শুকনা তাওয়ায় লাল হওয়া পর্যন্ত সেকে নিয়ে হালকা গরম পানি মিশিয়ে খেলে (অল্প পরিমাণ) বদ হজম, উদরাবাত, আমজ্বর, কফজ্বর আর বিষ্মজ্বর ও ঠাণ্ডা লেগে যে জ্বর হয় সে জ্বরে উপকার হয়।
# সবার আগে হালকা গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে খেলে অন্ত্র পরিষ্কার হয়, কোষ্ঠকাঠিণ্য দূর হয় এবং শৌচশুদ্ধি হয়। পুরনো কৌষ্ঠকাঠিণ্যও সেরে যায়।
# সকালে ঘুম থেকে উঠে কিছুদিন ধরে লবণ মেশানো পানি খেলে পেটের ভেতরের ছোট ছোট কৃমি বেরিয়ে যায়, নতুন কৃমি জন্মায় না। পাঁচন ক্রিয়া (হজম) ভালো হয়।
# বিষাক্ত পোকা-মাকড়ে, হাত পুড়ে যাওয়া, ক্ষতে ও রক্তপাতে লবণ লাগালে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
# চোখ, চুল ও মুখের রোগে এবং হাত-পা ফাটলে লবণ পানিতে প্রলেপ লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
# শরীরে লবণের অভাব হলে নানা অসুখ এমনকি কৃমি পর্যন্ত হতে পারে।
# কোন কারণে পেটে বিষ চলে গেলে শরীরের প্রকৃতি অনুসারে এক চা চামচ, চার ভাগের এক ভাগ অথবা আধা চা চামচ লবণ মিশিয়ে পানি খাওয়ায়ে বমি করালে বিষ বেরিয়ে যায়। কিন্বা ১৫/২০ মিনিট পর মলাবেগ আসে এবং মলের সঙ্গে বিশ বেরিয়ে যায়।
# পানিতে লবণ মিশিয়ে ফুটিয়ে খেলে বমি বন্ধ হয়।
# লবণ শুকনা তাওয়ায় লাল হওয়া পর্যন্ত সেকে নিয়ে হালকা গরম পানি মিশিয়ে খেলে (অল্প পরিমাণ) বদ হজম, উদরাবাত, আমজ্বর, কফজ্বর আর বিষ্মজ্বর ও ঠাণ্ডা লেগে যে জ্বর হয় সে জ্বরে উপকার হয়।
# সবার আগে হালকা গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে খেলে অন্ত্র পরিষ্কার হয়, কোষ্ঠকাঠিণ্য দূর হয় এবং শৌচশুদ্ধি হয়। পুরনো কৌষ্ঠকাঠিণ্যও সেরে যায়।
# সকালে ঘুম থেকে উঠে কিছুদিন ধরে লবণ মেশানো পানি খেলে পেটের ভেতরের ছোট ছোট কৃমি বেরিয়ে যায়, নতুন কৃমি জন্মায় না। পাঁচন ক্রিয়া (হজম) ভালো হয়।
চলুন জানি বাসর রাতে বিড়াল মারার কুসংস্কার এলো কিভাবে। সবার জানা উচিৎ
চলুন, আগে বিড়াল মারার কাহিনীটা শুনা যাক। একদা বাগদাদের বাদশাহ এর ছিল দুইজন কন্যা। এই দুই রাজকন্যা ছাড়া তার ছিলনা কোন রাজপুত্র। রাজকন্যা দুজন ছিল বাদশা এর অনেক অনেক আদরের। সবসময় দুই রাজ কন্যার জন্যে দশ পনেরো জন দাসী প্রস্তুত থাকতো। কখন কোনো রাজকন্যার কি দরকার হবে আর তারা হুকুম পালন করবে। দুই রাজকন্যারই একটা করে বিড়াল ছিলো। বিড়াল দুটো ছিলো তাদের সবসময় এর সাথী। তারা খেতে বসলে এমনকি ঘুমাতে গেলেও ঐ বিড়াল দুটো সাথে সাথে থাকত। তো দেখতে দেখতে দুই রাজকন্যাই একসময় বড় হয়ে গেলো। তারা বিবাহ উপযুগি হয়ে গেলো। তারপর বাদশাহ এর চিন্তা বাড়তে লাগল, কারন এই দুই রাজকন্যার জামাইদের উপরেই তার এই বিশাল রাজ্যের দায়িত্ত দিয়ে যেতে হবে। সুতারাং এমন যোগ্য দুজন ছেলে খুজে বের করতে হবে। যারা এই গুরু দায়িত্ব ভালো ভাবে পালন করতে পারবে।
সারা রাজ্যে অনেক খোজাখুজি করে এমন দুইভাই পাওয়া গেলো যাদের কাছে রাজকন্যাদের বিয়ে দেয়া যায় বলে বাদশাহ এর মনে হল। তারপর অনেক ধুমধাম করে বিয়ে হল দুই রাজকন্যার একসাথে।অতঃপর বাদশাহ দুই মেয়ে জামাইকে সমান ভাবে রাজ্যের দায়িত্য ভাগ করে দিলেন। এরপর দুই ভাই রাজ্য চালনা নিয়ে অনেক ব্যাস্ত হয়ে পরলো। দুইজনের অনেক দিন দেখা সাক্ষাত নেই। হঠাত করেই রাজ্যের একটা বড় অনুষ্ঠানে দুই ভাই এর দেখা হয়ে গেলো। তারপর দুইজনই আবেগে আপ্লুত হয়ে পরলো এতদিন পরে ভাইএর সাথে দেখা এই জন্যে। তারপর অনেক কথায় কথায় ছোট ভাই জিজ্ঞাসা করলো তাদের বৌ মানে রাজকন্যাদের কথা। তখন বড় ভাই বলল হুম, বড় রাজকন্যা তাকে অনেক সমীহ করে চলে। তার কোন কাজই করা লাগে না। ইত্যাদি ইত্যাদি। এইসব শুনে ছোটভাই বলল ছোট রাজকন্যা তার কোন যত্নই করে না। সবসময় রাগা রাগি করে এমনকি মাঝে মাঝে গায়েও হাত তুলে। তখন বড় ভাইকে জিজ্ঞাসা করল কিভাবে রাজকন্যাকে বশ করল? তখন বড় ভাই বলল, রাজকন্যার বিড়ালের কথা।ছোট ভাই বলল হ্যাঁ ওই বিড়ালকে তো আমার চাইতেও বেশি যত্নে রাখে। বড়ভাই বলল, হ্যাঁ, প্রথম দিন বাসর রাতে ঘরে ঢুকেই আমি একটা তরবারি দিয়ে ওই বিড়ালের ওপরে দিলাম এক কোপ। ব্যাস একবারে দুইভাগ।
এই ঘটনায় বড় ভাই ভাবলো আমি মনে হয় অনেক বড় কোন বীর, এরপর থেকেই সে আমাকে অনেক সমীহ করে চলে। তো এই কথা শুনে ছোটভাই মনে মনে ভাবলো ঠিক আছে আজকে বাড়ী ফিরেই বিড়ালের জীবন নাশ করা লাগবে। তারপরে আবার অনেকদিন পরে দুই ভাই এর দেখা। এবার ছোট ভাইএর শরীরে অনেক কাটা দাগ। বড়ভাই জিজ্ঞাসা করলো কি খবর কোন যুদ্ধে আহত হয়েছিলে নাকি? ছোটভাই বলল, না ভাই তোমার ঘটনা শুনে আমি ওইদিন বাসায় গিয়ে তরবারি নিয়ে এক কোপে বিড়ালটাকে দুইভাগ করে দিলাম। কিন্তু আমার বেলায় ঘটনা উলটো হল।আমাকে এর শাস্তি সরূপ একমাস কারাবন্দি আর অত্যাচার ভোগ করা লাগলো। তখন বড়ভাই বলল, বিড়াল বাসর রাতেই মারতে হয়, পরে মারলে কোন লাভ নাই। প্রকৃতপক্ষে বাসর রাতে বিড়াল মেরে কিছু হয়না। এগুলো শুধুই গল্প কথা…. এর সাথে ইসলামের দূরতমও কোন সম্পর্ক নেই। এ ধরনের অহেতুক কুসংস্কার থেকে আমাদের বেঁচে থাকা উচিৎ। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দিন। আমীন!
সারা রাজ্যে অনেক খোজাখুজি করে এমন দুইভাই পাওয়া গেলো যাদের কাছে রাজকন্যাদের বিয়ে দেয়া যায় বলে বাদশাহ এর মনে হল। তারপর অনেক ধুমধাম করে বিয়ে হল দুই রাজকন্যার একসাথে।অতঃপর বাদশাহ দুই মেয়ে জামাইকে সমান ভাবে রাজ্যের দায়িত্য ভাগ করে দিলেন। এরপর দুই ভাই রাজ্য চালনা নিয়ে অনেক ব্যাস্ত হয়ে পরলো। দুইজনের অনেক দিন দেখা সাক্ষাত নেই। হঠাত করেই রাজ্যের একটা বড় অনুষ্ঠানে দুই ভাই এর দেখা হয়ে গেলো। তারপর দুইজনই আবেগে আপ্লুত হয়ে পরলো এতদিন পরে ভাইএর সাথে দেখা এই জন্যে। তারপর অনেক কথায় কথায় ছোট ভাই জিজ্ঞাসা করলো তাদের বৌ মানে রাজকন্যাদের কথা। তখন বড় ভাই বলল হুম, বড় রাজকন্যা তাকে অনেক সমীহ করে চলে। তার কোন কাজই করা লাগে না। ইত্যাদি ইত্যাদি। এইসব শুনে ছোটভাই বলল ছোট রাজকন্যা তার কোন যত্নই করে না। সবসময় রাগা রাগি করে এমনকি মাঝে মাঝে গায়েও হাত তুলে। তখন বড় ভাইকে জিজ্ঞাসা করল কিভাবে রাজকন্যাকে বশ করল? তখন বড় ভাই বলল, রাজকন্যার বিড়ালের কথা।ছোট ভাই বলল হ্যাঁ ওই বিড়ালকে তো আমার চাইতেও বেশি যত্নে রাখে। বড়ভাই বলল, হ্যাঁ, প্রথম দিন বাসর রাতে ঘরে ঢুকেই আমি একটা তরবারি দিয়ে ওই বিড়ালের ওপরে দিলাম এক কোপ। ব্যাস একবারে দুইভাগ।
এই ঘটনায় বড় ভাই ভাবলো আমি মনে হয় অনেক বড় কোন বীর, এরপর থেকেই সে আমাকে অনেক সমীহ করে চলে। তো এই কথা শুনে ছোটভাই মনে মনে ভাবলো ঠিক আছে আজকে বাড়ী ফিরেই বিড়ালের জীবন নাশ করা লাগবে। তারপরে আবার অনেকদিন পরে দুই ভাই এর দেখা। এবার ছোট ভাইএর শরীরে অনেক কাটা দাগ। বড়ভাই জিজ্ঞাসা করলো কি খবর কোন যুদ্ধে আহত হয়েছিলে নাকি? ছোটভাই বলল, না ভাই তোমার ঘটনা শুনে আমি ওইদিন বাসায় গিয়ে তরবারি নিয়ে এক কোপে বিড়ালটাকে দুইভাগ করে দিলাম। কিন্তু আমার বেলায় ঘটনা উলটো হল।আমাকে এর শাস্তি সরূপ একমাস কারাবন্দি আর অত্যাচার ভোগ করা লাগলো। তখন বড়ভাই বলল, বিড়াল বাসর রাতেই মারতে হয়, পরে মারলে কোন লাভ নাই। প্রকৃতপক্ষে বাসর রাতে বিড়াল মেরে কিছু হয়না। এগুলো শুধুই গল্প কথা…. এর সাথে ইসলামের দূরতমও কোন সম্পর্ক নেই। এ ধরনের অহেতুক কুসংস্কার থেকে আমাদের বেঁচে থাকা উচিৎ। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দিন। আমীন!