- Back to Home »
- Bangladesh , Health Tips »
- চোখ, চুল ও মুখের রোগসহ নানা উপকার করে লবণ
Posted by : Md:Joy Chowdhury
Feb 20, 2016
চোখ, চুল ও মুখের রোগসহ নানা ধরনের রোগে উপকার পাওয়া যায় লবণ। তবে অবশ্যই লবণ ব্যবহার করতে হবে পরিমিতভাবে। আসুন কিভাবে এই লবণ থেকে উপকার পাওয়া যাবে সে বিষয়ে যেনে নিই।
লবণ রক্তে ও শরীরের তরল রসের ঘন হয়ে যাওয়া বা দানা বাধা রোধ করে। সেগুলোকে তরল বা দ্রবণীয় অবস্থায় রাখে। ব্রেণে ও স্নায়ুতে বেশি জলীয় বা তরল পদার্থ জমা হতে দেয় না। শরীরের যেসব পদার্থের উপর জীবনি শক্তি নির্ভর করে সেই সব নানা রকমের রস নি:স্মরণ করে।
প্রয়োজনের বেশি লবণ খাওয়া উচিত নয়। অনেক দিন ধরে বেশি লবণ দেওয়া খাবার খেয়ে থাকলে মাঝে মাঝে খাদ্যদ্রব্য একেবারে লবণ বাদ দিলে ভালো হয়। এভাবে মাঝে মাঝে লবণ উপবাস করলে শরীরে অনেক উপকার হয়। শরীর ফুলে ওঠা বেরি বেরি, অর্শ্ব, হাঁপানি, রক্তের চাপ প্রভৃতি অসুখে লবণ খাওয়া বারণ বা খুবই অল্প পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে। তরকারি, ডাল ইত্যাদি কম লবণ দিয়ে রান্না করতে হয়। পাতে আলাদা করে লবণ খাওয়া একেবারেই অনুচিত।
প্রয়োজনের বেশি লবণ খাওয়া উচিত নয়। অনেক দিন ধরে বেশি লবণ দেওয়া খাবার খেয়ে থাকলে মাঝে মাঝে খাদ্যদ্রব্য একেবারে লবণ বাদ দিলে ভালো হয়। এভাবে মাঝে মাঝে লবণ উপবাস করলে শরীরে অনেক উপকার হয়। শরীর ফুলে ওঠা বেরি বেরি, অর্শ্ব, হাঁপানি, রক্তের চাপ প্রভৃতি অসুখে লবণ খাওয়া বারণ বা খুবই অল্প পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে। তরকারি, ডাল ইত্যাদি কম লবণ দিয়ে রান্না করতে হয়। পাতে আলাদা করে লবণ খাওয়া একেবারেই অনুচিত।
খাওয়া দাওয়ায় লবণের গুণ ও প্রয়োগ:
# বিষাক্ত পোকা-মাকড়ে, হাত পুড়ে যাওয়া, ক্ষতে ও রক্তপাতে লবণ লাগালে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
# চোখ, চুল ও মুখের রোগে এবং হাত-পা ফাটলে লবণ পানিতে প্রলেপ লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
# শরীরে লবণের অভাব হলে নানা অসুখ এমনকি কৃমি পর্যন্ত হতে পারে।
# কোন কারণে পেটে বিষ চলে গেলে শরীরের প্রকৃতি অনুসারে এক চা চামচ, চার ভাগের এক ভাগ অথবা আধা চা চামচ লবণ মিশিয়ে পানি খাওয়ায়ে বমি করালে বিষ বেরিয়ে যায়। কিন্বা ১৫/২০ মিনিট পর মলাবেগ আসে এবং মলের সঙ্গে বিশ বেরিয়ে যায়।
# পানিতে লবণ মিশিয়ে ফুটিয়ে খেলে বমি বন্ধ হয়।
# লবণ শুকনা তাওয়ায় লাল হওয়া পর্যন্ত সেকে নিয়ে হালকা গরম পানি মিশিয়ে খেলে (অল্প পরিমাণ) বদ হজম, উদরাবাত, আমজ্বর, কফজ্বর আর বিষ্মজ্বর ও ঠাণ্ডা লেগে যে জ্বর হয় সে জ্বরে উপকার হয়।
# সবার আগে হালকা গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে খেলে অন্ত্র পরিষ্কার হয়, কোষ্ঠকাঠিণ্য দূর হয় এবং শৌচশুদ্ধি হয়। পুরনো কৌষ্ঠকাঠিণ্যও সেরে যায়।
# সকালে ঘুম থেকে উঠে কিছুদিন ধরে লবণ মেশানো পানি খেলে পেটের ভেতরের ছোট ছোট কৃমি বেরিয়ে যায়, নতুন কৃমি জন্মায় না। পাঁচন ক্রিয়া (হজম) ভালো হয়।
# বিষাক্ত পোকা-মাকড়ে, হাত পুড়ে যাওয়া, ক্ষতে ও রক্তপাতে লবণ লাগালে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
# চোখ, চুল ও মুখের রোগে এবং হাত-পা ফাটলে লবণ পানিতে প্রলেপ লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
# শরীরে লবণের অভাব হলে নানা অসুখ এমনকি কৃমি পর্যন্ত হতে পারে।
# কোন কারণে পেটে বিষ চলে গেলে শরীরের প্রকৃতি অনুসারে এক চা চামচ, চার ভাগের এক ভাগ অথবা আধা চা চামচ লবণ মিশিয়ে পানি খাওয়ায়ে বমি করালে বিষ বেরিয়ে যায়। কিন্বা ১৫/২০ মিনিট পর মলাবেগ আসে এবং মলের সঙ্গে বিশ বেরিয়ে যায়।
# পানিতে লবণ মিশিয়ে ফুটিয়ে খেলে বমি বন্ধ হয়।
# লবণ শুকনা তাওয়ায় লাল হওয়া পর্যন্ত সেকে নিয়ে হালকা গরম পানি মিশিয়ে খেলে (অল্প পরিমাণ) বদ হজম, উদরাবাত, আমজ্বর, কফজ্বর আর বিষ্মজ্বর ও ঠাণ্ডা লেগে যে জ্বর হয় সে জ্বরে উপকার হয়।
# সবার আগে হালকা গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে খেলে অন্ত্র পরিষ্কার হয়, কোষ্ঠকাঠিণ্য দূর হয় এবং শৌচশুদ্ধি হয়। পুরনো কৌষ্ঠকাঠিণ্যও সেরে যায়।
# সকালে ঘুম থেকে উঠে কিছুদিন ধরে লবণ মেশানো পানি খেলে পেটের ভেতরের ছোট ছোট কৃমি বেরিয়ে যায়, নতুন কৃমি জন্মায় না। পাঁচন ক্রিয়া (হজম) ভালো হয়।