Showing posts with label Bangladesh. Show all posts
সন্তান নিতে চাইলে যৌনতায় আনতে হবে পরিবর্তন
অনেক দম্পতিই সন্তান নিতে চান কিন্তু কোনো কারণে তা নিতে পারছেন না। এ ধরনের ক্ষেত্রে উর্বরতা বাড়ানোর জন্য যৌনতায় কিছুটা পরিবর্তন আনতে পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।
এক ঘণ্টার মধ্যে দুইবার যৌনতা করা সম্ভব হলে পুরুষের শুক্রাণু উৎপাদন তিন গুণ বাড়ে। আর এ পদ্ধতিতেই সন্তান নেওয়া সবচেয়ে সুবিধাজনক বলে মনে করছেন গবেষকরা।
এ বিষয়ে গবেষণাটি করেছেন লন্ডনের নর্থ মিডলসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। তারা জানিয়েছেন, যখন কোনো পুরুষ এক ঘণ্টার মধ্যে দ্বিতীয়বার বীর্যপাত করেন তখন উর্বরতা প্রায় ২০ শতাংশ বেড়ে যায়।
গবেষকদের প্রধান ও উর্বরতা বিশেষজ্ঞ গোলাম বাহাদুর বলেন, ‘এটি তুলনামূলকভাবে একটি ছোট গবেষণা হলেও এ গবেষণার ফলাফল একটি বড় পদক্ষেপ এবং উর্বরতা বৃদ্ধিতে উন্নতি ঘটাতে পারে।’
এ গবেষণার জন্য বেশ কয়েকজন অংশগ্রহণকারীকে প্রথম ও দ্বিতীয়বার যৌনতার সময় নির্ধারণ করে দেন গবেষকরা। এরপর তাদের এ সময়ের ভিত্তিতে গর্ভধারণের হার নির্ণয় করা হয়। এতে দেখা যায়, এক ঘণ্টার মধ্যে দ্বিতীয়বার যৌনতা গর্ভধারণের হার বৃদ্ধি করে। এ ছাড়া দ্বিতীয়বার যৌনতায় তুলনামূলকভাবে ফ্রেশ স্পার্ম উৎপন্ন হয়, যা আগের তুলনায় উন্নতমানের।
এক ঘণ্টার মধ্যে দুইবার যৌনতা করা সম্ভব হলে পুরুষের শুক্রাণু উৎপাদন তিন গুণ বাড়ে। আর এ পদ্ধতিতেই সন্তান নেওয়া সবচেয়ে সুবিধাজনক বলে মনে করছেন গবেষকরা।
এ বিষয়ে গবেষণাটি করেছেন লন্ডনের নর্থ মিডলসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। তারা জানিয়েছেন, যখন কোনো পুরুষ এক ঘণ্টার মধ্যে দ্বিতীয়বার বীর্যপাত করেন তখন উর্বরতা প্রায় ২০ শতাংশ বেড়ে যায়।
গবেষকদের প্রধান ও উর্বরতা বিশেষজ্ঞ গোলাম বাহাদুর বলেন, ‘এটি তুলনামূলকভাবে একটি ছোট গবেষণা হলেও এ গবেষণার ফলাফল একটি বড় পদক্ষেপ এবং উর্বরতা বৃদ্ধিতে উন্নতি ঘটাতে পারে।’
এ গবেষণার জন্য বেশ কয়েকজন অংশগ্রহণকারীকে প্রথম ও দ্বিতীয়বার যৌনতার সময় নির্ধারণ করে দেন গবেষকরা। এরপর তাদের এ সময়ের ভিত্তিতে গর্ভধারণের হার নির্ণয় করা হয়। এতে দেখা যায়, এক ঘণ্টার মধ্যে দ্বিতীয়বার যৌনতা গর্ভধারণের হার বৃদ্ধি করে। এ ছাড়া দ্বিতীয়বার যৌনতায় তুলনামূলকভাবে ফ্রেশ স্পার্ম উৎপন্ন হয়, যা আগের তুলনায় উন্নতমানের।
ডেন্টিস্টের সাহায্য ছাড়াই বাড়িতে দাঁত ঝকঝকে সাদা করার ১০ টি উপায়!
দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা না বুঝলে পরে বিপদে পড়তে হয় – এইকথা সবাই জানে। দাঁত সুস্থ, সবল, পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল করতে প্রত্যেকের কিছু করণীয় আছে। শুধু শুধু ডেন্টিস্টের পিছনে অর্থ ব্যয় না করে ঘরেই পাওয়া সম্ভব পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল দাঁত।
ডেন্টিস্টের কাছে না গিয়েও নিজের বাসাতেই প্রাকৃতিক পদ্ধতি ব্যবহার করে উজ্জ্বল এবং পরিষ্কার দাঁত পাওয়া সম্ভব। আসুন জেনে নিই ১০ টি পদ্ধতি।
১.বেকিং সোডাঃ
দাঁত পরিষ্কার করতে বেকিং সোডার তুলনা নেই। বাটিতে আধা চা চামচ টুথপেস্টের সাথে বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন। মিশ্রনটি টুথব্রাশে লাগিয়ে ব্রাশ করলেই দাঁত ঝকঝকে হয়ে যাবে। আর দেরী কেন? পরিষ্কার সাদা দাঁত পেতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করুন।
২.ইলেক্ট্রিক টুথব্রাশঃ
ঝকঝকে সাদা দাঁত পেতে সবচেয়ে সহজ উপায়ের একটি হচ্ছে ইলেক্ট্রিক টুথব্রাশ ব্যবহার করা। দাঁতের বিবর্ণ অংশ এনামেল দূর করতে এই পদ্ধতি ব্যবহার সবচেয়ে ফলপ্রসু।
৩.খাবার গ্রহণের পর ব্রাশ করাঃ
প্রতিবার খাবার গ্রহণের পর দাঁত ব্রাশ করলে দাঁত রোগমুক্ত এবং ঝকঝকে থাকে।
৪.লেবুঃ
লেবুর রস দাঁতে লাগালে এনামেল দূর হয়ে দাঁত ঝকঝকে সাদা হয়। অনেকে অবশ্য লেবুর রস এবং লবণ মিক্সড করে ব্যবহার করে।
৫.পারঅক্সাইডঃ
দাঁতের রঙ ময়লা হওয়ার অন্যতম কারণ খাদ্যকণা ও জীবাণু। খাবারের কালশিটে দাগ ও জীবানুমুক্ত করার জন্য দাঁত ব্রাশ করার পর পারঅক্সাইড দিয়ে কুলি করুন। তাতে দাঁত ঝকঝকে সাদা হয়ে যাবে।
৬.আপেলঃ
প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় আপেল রাখুন। সামনের অংশের দাঁত দিয়ে আপেলে কামড় দিন, এতে ময়লা দূর হয়ে ঝকঝকে উজ্জ্বল দাঁত পেয়ে যাবেন।
৭.পানিঃ
প্রতিবার খাবার গ্রহণের দাঁতে লেগে থাকা অবশিষ্টাংশ খাদ্য সরাতে পানি দিয়ে কুলি করুন। দাঁতের মার্জনের বিকল্প হিসেবে কাজ করে পানি।
৮.স্ট্রবেরিঃ
দাঁত মজবুত ও চকচকে রাখতে স্ট্রবেরি খাওয়া উচিত। দাঁতের হোয়াটনেস বা ব্লাশার হিসাবে কাজ করে স্ট্রবেরি। যদিও কিছুটা ব্যয়সাপেক্ষ এই পদ্ধতি কিন্তু এটা মনে রাখুন দাঁত ক্ষয় করে ডেন্টিস্টের চিকিৎসা গ্রহন করার চেয়ে এটি সহজলভ্য।
৯.পনিরঃ
দাঁতের ক্ষয়রোধের প্রধান খনিজ উপাদাণ হলো ক্যালসিয়াম। পনিরে প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে। দাঁতের সুস্থ্যতা রক্ষায় পনির বিশেষ করে শক্ত পনির গ্রহণ করুন।
১০.পেঁয়াজঃ
পেঁয়াজ খেয়ে মুখে দূর্গন্ধ হয় ঠিকই কিন্তু দাঁত পরিষ্কারে পেঁয়াজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দাঁতের এনামেল দূর করে দাঁত ঝকঝকে পরিষ্কার করতে পেঁয়াজ গ্রহণ করুন।
তথ্যসূত্রঃ ভিকুল
ডেন্টিস্টের কাছে না গিয়েও নিজের বাসাতেই প্রাকৃতিক পদ্ধতি ব্যবহার করে উজ্জ্বল এবং পরিষ্কার দাঁত পাওয়া সম্ভব। আসুন জেনে নিই ১০ টি পদ্ধতি।
১.বেকিং সোডাঃ
দাঁত পরিষ্কার করতে বেকিং সোডার তুলনা নেই। বাটিতে আধা চা চামচ টুথপেস্টের সাথে বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন। মিশ্রনটি টুথব্রাশে লাগিয়ে ব্রাশ করলেই দাঁত ঝকঝকে হয়ে যাবে। আর দেরী কেন? পরিষ্কার সাদা দাঁত পেতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করুন।
২.ইলেক্ট্রিক টুথব্রাশঃ
ঝকঝকে সাদা দাঁত পেতে সবচেয়ে সহজ উপায়ের একটি হচ্ছে ইলেক্ট্রিক টুথব্রাশ ব্যবহার করা। দাঁতের বিবর্ণ অংশ এনামেল দূর করতে এই পদ্ধতি ব্যবহার সবচেয়ে ফলপ্রসু।
৩.খাবার গ্রহণের পর ব্রাশ করাঃ
প্রতিবার খাবার গ্রহণের পর দাঁত ব্রাশ করলে দাঁত রোগমুক্ত এবং ঝকঝকে থাকে।
৪.লেবুঃ
লেবুর রস দাঁতে লাগালে এনামেল দূর হয়ে দাঁত ঝকঝকে সাদা হয়। অনেকে অবশ্য লেবুর রস এবং লবণ মিক্সড করে ব্যবহার করে।
৫.পারঅক্সাইডঃ
দাঁতের রঙ ময়লা হওয়ার অন্যতম কারণ খাদ্যকণা ও জীবাণু। খাবারের কালশিটে দাগ ও জীবানুমুক্ত করার জন্য দাঁত ব্রাশ করার পর পারঅক্সাইড দিয়ে কুলি করুন। তাতে দাঁত ঝকঝকে সাদা হয়ে যাবে।
৬.আপেলঃ
৭.পানিঃ
প্রতিবার খাবার গ্রহণের দাঁতে লেগে থাকা অবশিষ্টাংশ খাদ্য সরাতে পানি দিয়ে কুলি করুন। দাঁতের মার্জনের বিকল্প হিসেবে কাজ করে পানি।
৮.স্ট্রবেরিঃ
দাঁত মজবুত ও চকচকে রাখতে স্ট্রবেরি খাওয়া উচিত। দাঁতের হোয়াটনেস বা ব্লাশার হিসাবে কাজ করে স্ট্রবেরি। যদিও কিছুটা ব্যয়সাপেক্ষ এই পদ্ধতি কিন্তু এটা মনে রাখুন দাঁত ক্ষয় করে ডেন্টিস্টের চিকিৎসা গ্রহন করার চেয়ে এটি সহজলভ্য।
৯.পনিরঃ
দাঁতের ক্ষয়রোধের প্রধান খনিজ উপাদাণ হলো ক্যালসিয়াম। পনিরে প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে। দাঁতের সুস্থ্যতা রক্ষায় পনির বিশেষ করে শক্ত পনির গ্রহণ করুন।
১০.পেঁয়াজঃ
পেঁয়াজ খেয়ে মুখে দূর্গন্ধ হয় ঠিকই কিন্তু দাঁত পরিষ্কারে পেঁয়াজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দাঁতের এনামেল দূর করে দাঁত ঝকঝকে পরিষ্কার করতে পেঁয়াজ গ্রহণ করুন।
তথ্যসূত্রঃ ভিকুল
তোতলামো, হামজ্বর ও এলার্জি প্রতিরোধে হলুদ বড়ই উপকারী
হলুদ স্বাস্থ্য সচেতনায় বিশেষ ভূমিকা রাখে। হলুদের বহুবিধ গুণাগুণ রয়েছে। আজ হলুদের গুণাগুণ আপনাদের সামনে তুলে ধরা হচ্ছে।
প্রতিদিনের রান্নায় হলুদের ব্যবহার অন্তহীন। খাবারকে বর্ণময় করে আকর্ষণীয় করার জন্যই হলুদ মূলত ব্যবহার হয়। তবে এর স্বাস্থ্যগত উপকারীতাও অনেক।
হলুদ পরিমিত মাত্রায় ব্যবহার করলে শিশুরা চর্মরোগে আক্রান্ত হয় না। এ কারণে গ্রামাঞ্চলের মায়েরা মাঝে মধ্যেই শিশুদের তেল-হলুদ মাখিয়ে গোসল করিয়ে থাকেন। শিশুদের কৃমি বিনাসের জন্য হলুদের ওষুধ দিয়ে থাকেন ভেশজবীদরা।
# কাঁচা হলুদের রস বয়স অনুপাতে প্রযোজ্য পরিমাণে (সর্বোচ্চ ২০ ফোটা) লবণ মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেলে কৃমি বিনষ্ট হয়।
# শিশুদের তোতলামি কাটিয়ে ওঠার জন্য হলুদ খাওয়ানো হয়। কথা বলতে গিয়ে আটকে গেলে কিন্বা তোতলামো থাকলে হলুদের গুড়া গাওয়া ঘি-এ ভেজে চেটে চেটে খেতে হয়। তবে বেশি পরিমাণ খাওয়া যাবে না। ২/৩ গ্রাম হলুদ এক চা চামচ আন্দাজ ঘি-এর সঙ্গে ভাজতে হবে।
# হামজ্বর হলে কাঁচা হলুদ শুকিয়ে গুড়ো করে উস্তা পাতার রস ও অল্প মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হয়। এতে হামজ্বর দ্রুত সেরে যায়।
# চিংড়ি মাছ, গরুর মাংস কিন্বা হাসের ডিম খেলে অনেকের শরীরে এলার্জি দেখা দেয়। শরীরের একাধিক অংশ চাকা হয়ে ফুটে ওঠে। এক্ষেত্রে নিম পাতার গুড়ার সঙ্গে দ্বিগুণ পরিমাণে কাঁচা হলুদের গুড়া এবং তিন গুণ পরিমাণ আমলকির গুড়া একসঙ্গে মিশিয়ে চা চামচ পরিমাণ প্রতিদিন খেতে হয়। তবে প্রায় ১৫ দিন খালি পেটে খেতে হবে। এতে এলার্জি কমে যাবে ৯০ ভাগ। তবে এলার্জি যদি না কমে তাতে শরীরের কোন ক্ষতি হবে না।
# একটি পরিবারে চোখ ওঠা শুরু হলে পর্যায়ক্রমে সকলেরই চোখ ওঠে। এতে হলুদ দিয়ে খুব সহজেই এই রোগের চিকিৎসা করা যায়। হলুদ থেতলে সেই রস নিয়ে পানিতে মেশাতে হয়। তারপর সেই পানি পরিষ্কার রুমাল ভিজিয়ে নিয়ে চোখ মুছতে হয়। তাতে দ্রুত চোখ ওঠা সেরে যায় এবং চোখের লাল ভাবও কেটে যায়।
# জোঁক ধরলে বা শরীরের কোন স্থানে হাড় মচকে গেলে হলুদ বাটা কিন্বা হলুদ গুড়া দিতে হয়। মচকানো স্থানে হলুদ এবং লবণ মিশিয়ে দিলে মচকানো ব্যথা দ্রুত কেটে যায়।
# রূপচর্চায় হলুদের ব্যবহার রয়েছে। কাঁচা হলুদের রস খেলে ত্বক সুন্দর থাকে। কাঁচা হলুদ ও নিমপাতা বেটে মুখে লাগালে ব্রণ সারে এবং মুখের স্ক্রীণ ভালো থাকে।
প্রতিদিনের রান্নায় হলুদের ব্যবহার অন্তহীন। খাবারকে বর্ণময় করে আকর্ষণীয় করার জন্যই হলুদ মূলত ব্যবহার হয়। তবে এর স্বাস্থ্যগত উপকারীতাও অনেক।
হলুদ পরিমিত মাত্রায় ব্যবহার করলে শিশুরা চর্মরোগে আক্রান্ত হয় না। এ কারণে গ্রামাঞ্চলের মায়েরা মাঝে মধ্যেই শিশুদের তেল-হলুদ মাখিয়ে গোসল করিয়ে থাকেন। শিশুদের কৃমি বিনাসের জন্য হলুদের ওষুধ দিয়ে থাকেন ভেশজবীদরা।
# কাঁচা হলুদের রস বয়স অনুপাতে প্রযোজ্য পরিমাণে (সর্বোচ্চ ২০ ফোটা) লবণ মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেলে কৃমি বিনষ্ট হয়।
# শিশুদের তোতলামি কাটিয়ে ওঠার জন্য হলুদ খাওয়ানো হয়। কথা বলতে গিয়ে আটকে গেলে কিন্বা তোতলামো থাকলে হলুদের গুড়া গাওয়া ঘি-এ ভেজে চেটে চেটে খেতে হয়। তবে বেশি পরিমাণ খাওয়া যাবে না। ২/৩ গ্রাম হলুদ এক চা চামচ আন্দাজ ঘি-এর সঙ্গে ভাজতে হবে।
# হামজ্বর হলে কাঁচা হলুদ শুকিয়ে গুড়ো করে উস্তা পাতার রস ও অল্প মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হয়। এতে হামজ্বর দ্রুত সেরে যায়।
# চিংড়ি মাছ, গরুর মাংস কিন্বা হাসের ডিম খেলে অনেকের শরীরে এলার্জি দেখা দেয়। শরীরের একাধিক অংশ চাকা হয়ে ফুটে ওঠে। এক্ষেত্রে নিম পাতার গুড়ার সঙ্গে দ্বিগুণ পরিমাণে কাঁচা হলুদের গুড়া এবং তিন গুণ পরিমাণ আমলকির গুড়া একসঙ্গে মিশিয়ে চা চামচ পরিমাণ প্রতিদিন খেতে হয়। তবে প্রায় ১৫ দিন খালি পেটে খেতে হবে। এতে এলার্জি কমে যাবে ৯০ ভাগ। তবে এলার্জি যদি না কমে তাতে শরীরের কোন ক্ষতি হবে না।
# একটি পরিবারে চোখ ওঠা শুরু হলে পর্যায়ক্রমে সকলেরই চোখ ওঠে। এতে হলুদ দিয়ে খুব সহজেই এই রোগের চিকিৎসা করা যায়। হলুদ থেতলে সেই রস নিয়ে পানিতে মেশাতে হয়। তারপর সেই পানি পরিষ্কার রুমাল ভিজিয়ে নিয়ে চোখ মুছতে হয়। তাতে দ্রুত চোখ ওঠা সেরে যায় এবং চোখের লাল ভাবও কেটে যায়।
# জোঁক ধরলে বা শরীরের কোন স্থানে হাড় মচকে গেলে হলুদ বাটা কিন্বা হলুদ গুড়া দিতে হয়। মচকানো স্থানে হলুদ এবং লবণ মিশিয়ে দিলে মচকানো ব্যথা দ্রুত কেটে যায়।
# রূপচর্চায় হলুদের ব্যবহার রয়েছে। কাঁচা হলুদের রস খেলে ত্বক সুন্দর থাকে। কাঁচা হলুদ ও নিমপাতা বেটে মুখে লাগালে ব্রণ সারে এবং মুখের স্ক্রীণ ভালো থাকে।